নিজস্ব সংবাদদাতা: সম্প্রতি বাঙালি কন্যে অনুসূয়া সেনগুপ্তর জয়জয়কার চারপাশে। এবারে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছবির পোস্টার ও অনুসূয়ার ছবি দিয়ে তিনি ক্যাপশনে লেখেন, 'অভিনন্দন পায়েল কাপাডিয়া ও গোটা টিম। এ এক অবিশ্বাস্য জয়। আপনারা নজির গড়েছেন। ভালবাসা অফুরান।''
আজকাল ডট ইন -কে ঋতুপর্ণা বলেন, ''আমি অনুসূয়ার জন্য গর্বিত। নিঃশব্দে ইতিহাস গড়ল কাপাডিয়া ও তাঁর গোটা টিম। আমাদের কাছে এটা গর্বের বিষয়। প্রাণভরা ভালবাসা রইল। আর অনুসূয়াকেও অভিনন্দন। ভাল লাগছে ওর পদবীও সেনগুপ্ত বলে। ''
অনুসূয়া কলকাতার মেয়ে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। সাংবাদিকতা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু হয়ে উঠলেন অভিনেত্রী। ২০০৯ সালে, অঞ্জন দত্তের 'ম্যাডলি বাঙালি'তে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। কিছু সময়ের জন্য থিয়েটার করেছিলেন। ২০১৩ সালে মুম্বইতে গিয়ে প্রোডাকশন ডিজাইনার হিসাবে কাজ শুরু করেন। কেরিয়ারের খারাপ সময়ে পাশে পেয়েছিলেন বাবাকে। পাশে ছিল তাঁর সঙ্গীও। বিয়ে করে গোয়াতে ঘর বেঁধেছিলেন দু'জনে। পাশাপাশি চলছিল কাজ, অডিশন। 'অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট' তাঁকে দিয়ে শিল্পীর পরিচিতি। আজ তিনিই প্রথম ভারতীয় অভিনেতা যিনি কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেরার শিরোপা জিতেছেন।
আজকাল ডট ইন -কে ঋতুপর্ণা বলেন, ''আমি অনুসূয়ার জন্য গর্বিত। নিঃশব্দে ইতিহাস গড়ল কাপাডিয়া ও তাঁর গোটা টিম। আমাদের কাছে এটা গর্বের বিষয়। প্রাণভরা ভালবাসা রইল। আর অনুসূয়াকেও অভিনন্দন। ভাল লাগছে ওর পদবীও সেনগুপ্ত বলে। ''
অনুসূয়া কলকাতার মেয়ে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। সাংবাদিকতা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু হয়ে উঠলেন অভিনেত্রী। ২০০৯ সালে, অঞ্জন দত্তের 'ম্যাডলি বাঙালি'তে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। কিছু সময়ের জন্য থিয়েটার করেছিলেন। ২০১৩ সালে মুম্বইতে গিয়ে প্রোডাকশন ডিজাইনার হিসাবে কাজ শুরু করেন। কেরিয়ারের খারাপ সময়ে পাশে পেয়েছিলেন বাবাকে। পাশে ছিল তাঁর সঙ্গীও। বিয়ে করে গোয়াতে ঘর বেঁধেছিলেন দু'জনে। পাশাপাশি চলছিল কাজ, অডিশন। 'অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট' তাঁকে দিয়ে শিল্পীর পরিচিতি। আজ তিনিই প্রথম ভারতীয় অভিনেতা যিনি কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেরার শিরোপা জিতেছেন।
