আজকাল ওয়েবডেস্ক: চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন এক রোগী। আশা ছিল সেবা আর সুস্থতা। কিন্তু সিসিটিভি ফুটেজ যা দেখাল, তাতে চোখ কপালে উঠেছে গোটা ইন্টারনেটের! হাসপাতালের একটি কেবিনে ক্যামেরায় ধরা পড়ে এক নার্সের ‘অস্বাভাবিক’ আচরণ। অভিযোগ— তিনি এক পুরুষ রোগীকে ‘ফ্ল্যাশ’ করেছিলেন! নিজেকে নির্দোষ দাবি করে নার্স বলেন, “এটা বিশেষ স্টিমুলাস থেরাপির অংশ— যাতে রোগী দ্রুত সেরে ওঠেন!” রোগীর প্রতিক্রিয়া জানা না গেলেও ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে বিদ্যুৎগতিতে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।

চিকিৎসার নামে কতদূর যাওয়া যায়? বিকল্প থেরাপির নামে চলছে কি বিকৃতি? ভালো উদ্দেশ্য থাকলেই কি সবকিছু মানা যায়? এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোড়ন: "এটা কি সুস্থতা, না সরাসরি হয়রানি?" "রোগী যখন সবচেয়ে দুর্বল, তখন কি এভাবেই বিশ্বাসভঙ্গ করা হবে?" "চিকিৎসার নামে কি শিষ্টাচারের গণ্ডি পার হচ্ছে কেউ কেউ?"

জনগণের দাবি উঠছে— দোষী প্রমাণিত হলে কঠোর শাস্তি, হাসপাতালের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা, রোগীর সম্মান ও সুরক্ষার নিশ্চয়তা।