আজকাল ওয়েবডেস্ক: ব্যস্ততার জীবনে পরিচারক, পরিচারিকা সংসারের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠছে, তেমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের। কারণ, বহু পরিবারেই রান্না, ঘর পরিষ্কার-সহ অনেক কাজই করে থাকেন তাঁরাই। অনেক সময় অভিযোগ শোনা যায়, বিপুল কাজের পরেও, তাঁদের সঠিক বেতন দেওয়া হয় না। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমে তথ্যানুসারে এই গৃহকর্মীরা অধিকাংশই কারণ দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করে।
তবে সম্প্রতি দিল্লির এক গৃহকর্তার যে ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, তা শুনলে খানিকটা হকচকিয়ে যাবেন আপনিও। জানা গিয়েছে, দিল্লির ওই ব্যক্তি প্রতিমাসে লুকিয়ে পরিচারিকাকে ২০ হাজার টাকা করে দেন।
কিন্তু কারণ জানেন কি? দিল্লির ওই ব্যক্তি সমাজমধ্যমেই জানিয়েছেন, যেদিন প্রথম তিনি জেনেছিলেন তাঁর পরিচারিকার বেতনের অঙ্ক, চমকে গিয়েছিলেন। এত কম বেতনের বিনিময়ে পরিবার এত কাজ করায়! জানতে পারেন, গৃহকর্মী প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ করতেন, কোনও ছুটি ছিল না। বিনিময়ে পারিশ্রমিক ছিল ৭ হাজার।
'এত কম কেন'? প্রশ্নের উত্তরে জেনেছিলেন, এটাই এই মুহূর্তের ন্যায্য মূল্য। তিনি বন্ধু-বান্ধবদের জিজ্ঞাসা করে জানতে পারেন, তাঁরাও কমবেশি এই মূল্যই দেন। তারপরই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, এবার থেকে সাহায্য করবেন পরিচারিকাকে। এবং গোপনে তাঁকে টাকা দিতে শুরু করেন। দিল্লির দারিদ্র সীমা এবং ন্যুনতম আয় সম্পর্কে অবগত ব্যক্তি গত তিনবছর ধরে, প্রতি মাসে তিনি এই অর্থসাহায্য করছেন পরিচারিকাকে। লিখেছেন, এখন গৃহকর্মী তাঁর ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা করাতে পারছেন। স্বাভাবিক জীবন দিতে পারছেন। যদিও ওই ব্যক্তি সমাজমধ্যোমে নিজের নাম পরিচয় জানাননি।
তবে সম্প্রতি দিল্লির এক গৃহকর্তার যে ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, তা শুনলে খানিকটা হকচকিয়ে যাবেন আপনিও। জানা গিয়েছে, দিল্লির ওই ব্যক্তি প্রতিমাসে লুকিয়ে পরিচারিকাকে ২০ হাজার টাকা করে দেন।
কিন্তু কারণ জানেন কি? দিল্লির ওই ব্যক্তি সমাজমধ্যমেই জানিয়েছেন, যেদিন প্রথম তিনি জেনেছিলেন তাঁর পরিচারিকার বেতনের অঙ্ক, চমকে গিয়েছিলেন। এত কম বেতনের বিনিময়ে পরিবার এত কাজ করায়! জানতে পারেন, গৃহকর্মী প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ করতেন, কোনও ছুটি ছিল না। বিনিময়ে পারিশ্রমিক ছিল ৭ হাজার।
'এত কম কেন'? প্রশ্নের উত্তরে জেনেছিলেন, এটাই এই মুহূর্তের ন্যায্য মূল্য। তিনি বন্ধু-বান্ধবদের জিজ্ঞাসা করে জানতে পারেন, তাঁরাও কমবেশি এই মূল্যই দেন। তারপরই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, এবার থেকে সাহায্য করবেন পরিচারিকাকে। এবং গোপনে তাঁকে টাকা দিতে শুরু করেন। দিল্লির দারিদ্র সীমা এবং ন্যুনতম আয় সম্পর্কে অবগত ব্যক্তি গত তিনবছর ধরে, প্রতি মাসে তিনি এই অর্থসাহায্য করছেন পরিচারিকাকে। লিখেছেন, এখন গৃহকর্মী তাঁর ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা করাতে পারছেন। স্বাভাবিক জীবন দিতে পারছেন। যদিও ওই ব্যক্তি সমাজমধ্যোমে নিজের নাম পরিচয় জানাননি।
