আজকাল ওয়েবডেস্ক: দিল্লির এক বেসরকারি হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি রোগী। বাঁচাতে গেলে হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতেই হবে। আর সেই হার্ট রয়েছে প্রায় ১৫৬৩ কিলোমিটার দূরে কলকাতায়। কলকাতার এক হাসপাতালে ৫৪ বছর বয়সী এক মহিলার ব্রেন ডেথ হয়। সেই হার্ট নিয়ে যেতে হত গুরগাঁওয়ের ওই বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে ভর্তি ছিলেন রোগী। অসম্ভবকে সম্ভব করতে এগিয়ে আসে কলকাতা পুলিশ। হাসপাতাল থেকে দমদম বিমানবন্দর পর্যন্ত যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তৈরি করে ফেলা হয় গ্রীন করিডর।
অ্যাম্বুলেন্স যাতে কোনোরকম ভাবে বাধাপ্রাপ্ত না হয় সে কারণে প্রত্যেক সিগনালে অতিরিক্ত পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। বিমানবন্দরে অপেক্ষায় ছিল দিল্লিগামী ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। গুরুত্বপূর্ণ কার্গোটি যাতে কোনোরকম ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে কারণে অতিরিক্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি পাহারায় ছিলেন চিকিৎসকরাও। বিমানটি দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর মিশনের শেষ ধাপ ছিল হার্টটিকে হাসপাতাল পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া। বিমানবন্দর থেকে হাসপাতালের দূরত্ব ছিল ১৮ কিলোমিটার। তৈরি থাকা অ্যাম্বুলেন্স ১৮ কিলোমিটার যাত্রা সমাপ্ত করে মাত্র ১৩ মিনিটে।
দিল্লি পুলিশ এবং গুরগাঁও পুলিশ তৎপর ছিল যাতে অ্যাম্বুলেন্সটি কোনোরকম ভাবে বাধাপ্রাপ্ত না হয়। ১০০টিরও বেশি কর্মীকে তৈরি রাখা হয়েছিল পুলিশের তরফে। কলকাতার হাসপাতাল থেকে দিল্লির হাসপাতাল পর্যন্ত পুরো যাত্রাটি চার ঘণ্টার মধ্যে শেষ করা হয়। দিল্লি পৌঁছতেই তৈরি ছিল চিকিৎসকদের বিশেষ একটি দল। জরুরি ভিত্তিতে ৩৪ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা হয়। জানা গিয়েছে, রোগী বর্তমানে আইসিইউতে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছেন।
অ্যাম্বুলেন্স যাতে কোনোরকম ভাবে বাধাপ্রাপ্ত না হয় সে কারণে প্রত্যেক সিগনালে অতিরিক্ত পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। বিমানবন্দরে অপেক্ষায় ছিল দিল্লিগামী ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। গুরুত্বপূর্ণ কার্গোটি যাতে কোনোরকম ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে কারণে অতিরিক্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি পাহারায় ছিলেন চিকিৎসকরাও। বিমানটি দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর মিশনের শেষ ধাপ ছিল হার্টটিকে হাসপাতাল পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া। বিমানবন্দর থেকে হাসপাতালের দূরত্ব ছিল ১৮ কিলোমিটার। তৈরি থাকা অ্যাম্বুলেন্স ১৮ কিলোমিটার যাত্রা সমাপ্ত করে মাত্র ১৩ মিনিটে।
দিল্লি পুলিশ এবং গুরগাঁও পুলিশ তৎপর ছিল যাতে অ্যাম্বুলেন্সটি কোনোরকম ভাবে বাধাপ্রাপ্ত না হয়। ১০০টিরও বেশি কর্মীকে তৈরি রাখা হয়েছিল পুলিশের তরফে। কলকাতার হাসপাতাল থেকে দিল্লির হাসপাতাল পর্যন্ত পুরো যাত্রাটি চার ঘণ্টার মধ্যে শেষ করা হয়। দিল্লি পৌঁছতেই তৈরি ছিল চিকিৎসকদের বিশেষ একটি দল। জরুরি ভিত্তিতে ৩৪ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা হয়। জানা গিয়েছে, রোগী বর্তমানে আইসিইউতে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছেন।
