রজনীকান্ত: ‘থালাইভা’ নামেই যাঁকে সবাই চেনে, তিনি কিন্তু একসময় ছিলেন বেঙ্গালুরুর এক বাস কন্ডাক্টর। অভিনয়ের স্বপ্ন বুকে নিয়ে থিয়েটারে অভিনয় করতেন, হাতে থাকত সামান্য টাকাপয়সা। একসময়ের সেই পরিশ্রমই তাঁকে বানিয়েছে দক্ষিণের রাজা- রজনীকান্ত!
2
7
নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি: উত্তরপ্রদেশের এক কৃষক পরিবারে জন্ম নওয়াজউদ্দিনের। পরিবারের সর্বক্ষণের সঙ্গী ছিল তীব্র অভাব, পড়াশোনা শেষে নাইটওয়াচম্যান হিসেবেও এক সময় কাজ করেছিলেন নওয়াজ। পরে ভর্তি হন ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামায়। আর সেখান থেকেই শুরু তাঁর অভিনয়জীবনের জয়যাত্রা।
3
7
অক্ষয় কুমার: আজ বলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতাদের একজন তিনি, কিন্তু একসময় ব্যাংককে কাজ করতেন ওয়েটার ও শেফ হিসেবে। শৃঙ্খলা, একাগ্রতা আর কঠোর পরিশ্রমই আজ তাঁকে বানিয়েছে বলিউডের খিলাড়ি!
4
7
বোমান ইরানি: অভিনয়ের আগে তিনি চালাতেন পারিবারিক বেকারি। দেরিতে পাওয়া সাফল্য যেন আরও মিষ্টি হয়ে উঠেছিল তাঁর জীবনে। মুন্না ভাই এমবিবিএস থেকে শুরু করে অসংখ্য চরিত্রে বোমানের অভিনয় আজ অনুপ্রেরণা সবার জন্য।
5
7
মনোজ বাজপেয়ী: অভাব, প্রত্যাখ্যান সব পেরিয়ে মনোজ আজ জাত অভিনেতা। একাধিকবার ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামায় ভর্তি হতে গিয়ে ব্যর্থ হলেও হার মানেননি। পরে সেই জায়গাতেই অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনা করেছেন তিনি! আজ তিনি ভারতের অন্যতম সম্মানিত অভিনেতা।
6
7
ইরফান খান: ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামায় পড়াকালীন সময়েই শুরু হয়েছিল তাঁর আর্থিক লড়াই। অডিশনে যেতে ভাড়া পর্যন্ত থাকত না। কিন্তু হাল না ছেড়ে গেছেন বলেই, আজ তাঁর নাম ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা।
7
7
রাজকুমার রাও: স্বপ্ন ছিল শুধু অভিনয়ের। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও ভর্তি হন এফটিআইআই-এ। আজ তাঁর নাম জাতীয় পুরস্কারজয়ী অভিনেতাদের তালিকায়। রাজকুমারের সাফল্য প্রমাণ করে, নিষ্ঠা থাকলে প্রতিভা কখনও হারায় না।