আজকাল ঘরে ঘরে পিঠ বা কোমরের যন্ত্রণা যেন এক অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। সারাদিন কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ কিংবা হাঁটাচলায় অনিয়ম- কারণ যাই হোক, ব্যথার দাপটে জীবন অতিষ্ঠ। তবে কয়েকটি সহজ অভ্যাস রপ্ত করতে পারলেই এই কষ্ট থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
2
6
অনেকেই অজান্তে কুঁজো হয়ে বসে, যা মেরুদণ্ডের একপ্রকার বারোটা বাজিয়ে দেয়। অফিসে বা বাড়িতে কাজের সময় পিঠ টানটান করে বসুন। খেয়াল রাখবেন, কম্পিউটারের স্ক্রিন যেন আপনার চোখের সোজাসুজি থাকে। মাঝেমধ্যে একটু উঠে পায়চারি করে নেওয়াও দরকার।
3
6
এক জায়গায় ঠায় বসে না থেকে পেশিকে সচল রাখা জরুরি। ভোরে উঠে হালকা স্ট্রেচিং বা যোগব্যায়াম করলে পিঠের আড়ষ্টতা অনেকটা কমে।
4
6
শরীরের বাড়তি ওজন মানেই মেরুদণ্ডের ওপর বাড়তি বোঝা। ভুঁড়ি বাড়লে পিঠের ওপর চাপ পড়ে বেশি। ওজন আয়ত্তে থাকলে পিঠের ব্যথাও জব্দ হবে অনায়াসেই।
5
6
শৌখিনতার চক্করে অনেকেই খুব শক্ত বা উঁচু হিলের জুতো পরেন। এতে শরীরের ভারসাম্য বিগড়ে যায় এবং টান পড়ে পিঠের পেশিতে।
6
6
হুটহাট ঝুঁকে ভারী বালতি বা ব্যাগ তুলতে গেলেই সমস্যা৷ এতেই পিঠের শিরায় টান লাগার ভয় থাকে সবচেয়ে বেশি। কোমরের ওপর সরাসরি চাপ এড়িয়ে চলতে হবে।