জীবনে সমস্যা থাকাটাই স্বাভাবিক, কিন্তু সেই সমস্যার কোনও সমাধান নেই—এ ভাবা ভুল। জ্যোতিষশাস্ত্র এবং টোটকায় লবঙ্গকে শুভ এবং শক্তিশালী উপাদান হিসেবে দেখা হয়। সহজ নিয়ম মেনে ব্যবহার করলে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে।
2
10
শনিবার ও মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রদীপে লবঙ্গ দিয়ে জ্বালান এবং সারা বাড়িতে সেই আলো ঘোরান। এটি নেগেটিভ শক্তি দূর করে বাড়িতে শান্তি ও ইতিবাচক পরিবেশ বজায় রাখে।
3
10
পানপাতায় লবঙ্গ, এলাচ ও সুপুরি রেখে গণেশজির কাছে অর্পণ করা হয়। বিশ্বাস করা হয়, এই উপায় করলে কাজের বাধা দূর হয়ে উন্নতি আসতে শুরু করে।
4
10
প্রতি মঙ্গলবার হনুমান মন্দিরে ঘিয়ের প্রদীপে পাঁচটি লবঙ্গ রেখে জ্বালানো শুভ মনে করা হয়। পরপর কয়েক সপ্তাহ নিষ্ঠার সঙ্গে করলে মনোবাঞ্ছা পূরণের সম্ভাবনা বাড়ে।
5
10
শনিবার শিবলিঙ্গে লবঙ্গ অর্পণ করা রাহু-কেতুর অশুভ প্রভাব কমায় বলে বিশ্বাস করা হয়। টানা ৪০ সপ্তাহ করলে ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
6
10
কর্পূর ও লবঙ্গ জ্বালিয়ে সারা বাড়িতে ধোঁয়া ছড়িয়ে দিলে ঝগড়া-বিবাদ কমে বলে মনে করা হয়। এই উপায় বাড়ির পরিবেশে সুখ-শান্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
7
10
অমাবস্যা বা পূর্ণিমার রাতে কর্পূরের সামনে ২১টি লবঙ্গ নিয়ে লক্ষ্মীদেবীর নাম জপ করলে আর্থিক স্থিতি বাড়ে বলে টোটকায় উল্লেখ আছে। এতে আটকে থাকা অর্থ ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে।
8
10
ইন্টারভিউতে যাওয়ার সময় মুখে একটি লবঙ্গ রেখে বেরোন। অফিসে ঢোকার আগে লবঙ্গটি ফেলে দিলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং শুভ ফল আসে বলে ধারণা।
9
10
সাতটি গোলমরিচ ও লবঙ্গ মাথার চারপাশে ঘোরানোর পর জনবিরল স্থানে ফেলে দেওয়া হয়। এটি আর্থিক অনটন কমাতে সাহায্য করে বলে বিশ্বাস রয়েছে।
10
10
প্রতি মঙ্গলবার হনুমানের সামনে সর্ষের তেলের প্রদীপে দুটি লবঙ্গ জ্বালিয়ে হনুমান চালিশা পাঠ করা হয়। ২১ সপ্তাহ এই নিয়ম পালন করলে পরিশ্রমের ফল মিলতে পারে বলে মনে করা হয়।