ভারত-পাক সংঘর্ষের আবহ মিটতেই দুই দাবি শোনা গিয়েছিল। একদিকে ট্রাম্পের দাবি। তিনি বলেছিলেন, তাঁর কারণেই যুদ্ধ থেমেছে দু’ দেশের। অন্যদিকে পাকিস্তান বলেছিল, ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়া উচিত। একেবারে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।
2
7
একেবারে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধের পরিস্থিতির পর একেবারে হুবহু দুই বার্তা। ট্রাম্পের পুনরায় দাবি, ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধ থামিয়েছেন তিনি।
3
7
আবার তার পরেই ইজরায়েলের একেবারে পাকিস্তানের ধাঁচে, একই দাবি। ইজরায়েল প্রেসিডেন্ট নাতানিয়াহু দাবি করছেন, ট্রাম্প নোবেল পাওয়ার যোগ্য। নোবেল প্রাইজ কমিটিতে ইজরায়েল প্রেসিডেন্ট ওই চিঠি পাঠিয়েছেন ইতিমধ্যেই।
4
7
ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহু রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বলেন, ‘আমি আপনার কাছে নোবেল পুরস্কার কমিটিকে যে চিঠিটি পাঠিয়েছি তা উপস্থাপন করতে চাই। আপনাকে শান্তিতে নোবেল পুরষ্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। এটি আপনার প্রাপ্য এবং আপনারই পাওয়া উচিত।‘
5
7
এর আগে, জুনমাসে ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেছিল ইসলামাবাদ। পাকিস্তান সেই সময়ে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, ‘ক্রমবর্ধমান আঞ্চলিক অস্থিরতার মধ্যেই অসাধারণ কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় দিয়েছেন ট্রাম্প।
6
7
কৌশলে তিনি ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে সমঝোতা করিয়েছেন। ট্রাম্প দুই পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করেছেন। এর ফলে বৃহত্তর সংঘাত এড়ানো গিয়েছে।
7
7
লক্ষ লক্ষ মানুষের বিপর্যয় আটকানো গিয়েছে।’ এই কারণেই ২০২৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার ট্রাম্পের পাওয়া উচিত বলে মত ইসলামাবাদের।