আজকাল ওয়েবডেস্ক: ‘সবাইকে নিয়ে চলুন, নইলে বেশি দিন থাকতে পারবেন না। আপনার আয়ু ১৫ দিন। বনদপ্তরের কত বড় দুর্নীতি আমরা জানি’। তাজপুরে দোকান উচ্ছেদ নিয়ে বনদপ্তরের মহিলা আধিকারিককে এভাবেই হুমকি দিলেন রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। অভিযোগ, তাজপুরে সমুদ্রের ধারে অবৈধভাবে দোকান ঘর গজিয়ে উঠেছে। সেই দোকান শুক্রবার রাত ১১টা ভেঙে ফেলেছে বনদপ্তরের আধিকারিকরা। এই কথা মন্ত্রীর কানে যেতেই শনিবার সকালে তিনি আসেন। বনদপ্তরের আধিকারিকের সঙ্গে রীতিমত বচসা বাধে। ওই মহিলা আধিকারিককে রীতিমত পেটানোর হুমকি দেন অখিল। পাশাপাশি চলে শাসানি। ‘বেয়াদপ, জানোয়ার’ বলে কটুক্তি করতে শোনা যায়। বলেন, 'যেন রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা নিয়ে এসেছে।'
অখিল আছেন অখিলেই। এর আগে রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে কুমন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন অখিল। সেই নিয়ে তৃণমূল সাবধান করেছিল অখিলকে। কিছুদিন আগে নবান্ন থেকে হকার উচ্ছেদের কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। পাশাপাশি, দলের নেতাদের সাবধান করে দিয়েছিলেন যাতে কেউ লোভের পথে পা না বাড়ান। আগামী বিধানসভা ভোটকে হাতিয়ার করে এখন থেকেই ময়দানে নেমে পড়েছেন মমতা। কিন্তু হকার উচ্ছেদের ঘটনায় এবার সরকারের নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে সরকারি আধিকারিকের কাজে বাধা দিলেন অখিল।
তিনি জানান, ‘রাতে যখন কেউ ছিল না সেই সময় দোকান ভেঙে দেয় বনদপ্তর। হকাররা এখানে পাকাপাকি ভাবে দোকান করছিল না। কয়েক মাস পর ওরা এমনিই উঠে যেত’। বনদপ্তরের আধিকারিকের সঙ্গে বচসা হয়ে পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। অখিল গিরি রীতিমত হুমকি দিয়ে বেরিয়ে আসেন। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, দল কোনোভাবেই অখিল গিরির এই মনোভাবকে সমর্থন করবে না। ওঁর এই আচরণ ভর্ৎসনাযোগ্য’। এই ঘটনার পর ইতিমধ্যেই ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়েছে তৃণমূল। দলের তরফে দুঃখপ্রকাশ করে বনদপ্তরের ওই আধিকারিককে ফোন করেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূল সূত্রে খবর, রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদাও ওই মহিলা আধিকারিককে ফোন করে খোঁজ নেন।
অখিল আছেন অখিলেই। এর আগে রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে কুমন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন অখিল। সেই নিয়ে তৃণমূল সাবধান করেছিল অখিলকে। কিছুদিন আগে নবান্ন থেকে হকার উচ্ছেদের কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। পাশাপাশি, দলের নেতাদের সাবধান করে দিয়েছিলেন যাতে কেউ লোভের পথে পা না বাড়ান। আগামী বিধানসভা ভোটকে হাতিয়ার করে এখন থেকেই ময়দানে নেমে পড়েছেন মমতা। কিন্তু হকার উচ্ছেদের ঘটনায় এবার সরকারের নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে সরকারি আধিকারিকের কাজে বাধা দিলেন অখিল।
তিনি জানান, ‘রাতে যখন কেউ ছিল না সেই সময় দোকান ভেঙে দেয় বনদপ্তর। হকাররা এখানে পাকাপাকি ভাবে দোকান করছিল না। কয়েক মাস পর ওরা এমনিই উঠে যেত’। বনদপ্তরের আধিকারিকের সঙ্গে বচসা হয়ে পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। অখিল গিরি রীতিমত হুমকি দিয়ে বেরিয়ে আসেন। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, দল কোনোভাবেই অখিল গিরির এই মনোভাবকে সমর্থন করবে না। ওঁর এই আচরণ ভর্ৎসনাযোগ্য’। এই ঘটনার পর ইতিমধ্যেই ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়েছে তৃণমূল। দলের তরফে দুঃখপ্রকাশ করে বনদপ্তরের ওই আধিকারিককে ফোন করেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূল সূত্রে খবর, রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদাও ওই মহিলা আধিকারিককে ফোন করে খোঁজ নেন।
