
বৃহস্পতিবার ০২ অক্টোবর ২০২৫
উদ্দালক
''আমরা তো সব এমন জায়গায় আছি যে ইতিহাস তো শেষ হয়ে যায়নি, যতোই প্র্যাগগ্ম্যাটিক হই, আমরা জানি না what is right, what is wrong। আর আমরা জানি না যে আমি এই-যে আছি, কেন আছি, সোফোক্লেসের ভাষায়- 'জানি না দেবতারা কোন, কোন্ উদ্দেশ্যসাধনের জন্য মানুষকে এই পরমায়ু দিয়েছেন।' আমরা কিছু জানি না। আমার সময় তো এই এতোটুকু। এই এতোটুকু সময়ের মধ্যেই কিন্তু আমি আপ্রাণ গোটাকতক চেষ্টা করে যাবো, এবং জানি সব জলের আলপনা, থাকবে না। বয়স যতো বাড়ে, আমি ততো বুঝতে পারি যে অনেক চেষ্টা করে মানুষ ব্যর্থ হয়ে যায়। খুব বড়ো-বড়ো ব্যর্থতার ইতিহাস, মানে উদাহরণ, রবীন্দ্রনাথ, মহাত্মা গান্ধী, ইত্যাদি। আরো ছোট মানুষদের মধ্যেও দেখা যায় ব্যর্থতার ইতিহাস। কিন্তু তবু যে-লড়াইটা করা হয়, সেই লড়াইটার জন্যই-ঐ কী আছে যে- 'মহত্ত্বেরে করেছ চিহ্নিত'। ঐভাবেই কিন্তু এই ঘটনাটা ঘটে। আর অভিনয় যারা করে, যারা সচেতন, তারাও জানে যে-একদম ক্ষণস্থায়ী। আজকের আমি পারলুম তো পারলুম, আর না-পারলুম তো পারলুম না। এ নিয়ে কান্নাকাটি করার, অভিমান করার কোনো মানে হয় না। এইটা জেনে সে কাজ করতে নামে। এবং আজকের দিনটাই [দিনটাতেই] সে নিজেকে জ্বালায়। সেই জ্বালিয়ে- একটু কাব্য করে যদি বলি, যতোটুকু আলো হয়, যতোটুকু ধূপ হয়, সেইটুকু গন্ধ, যতোটুকু মানুষ পাবে ততোটুকুই তার দাম। ততোটুকুই তার পাওনা হোল।
এইটা ভেবে যে করে, তার কীরকম একটা মানবসভ্যতার কেন্দ্রে যে-একটা sense থাকে, সেই একটা sense তার মধ্যে থাকে। ভালো অভিনেতা দেখলে এই দিক থেকে যদি দেখে নেওয়া যায়, তাহলে হয়তো ভালো ক'রে অ্যাপ্রিশিয়েট করা যায়। জিনিসটাকে ছোট করে, আমার এন্টারটেইনমেন্টের জন্য দেখবো না তাহলে; আরেকটু বড়ো, আরেকটু বিরাট ক'রে- যাতে আমার উপলব্ধি দিয়ে আমার ব্যক্তিত্বটা আরো প্রসারিত হয়। এইটুকু তার ছিলো।''
শান্তিনিকেতনের অতিথি অধ্যাপক থাকাকালীন শম্ভু মিত্রের প্রদত্ত ভাষণ এটি। সম্ভবত ১৯৭৭ সালে মুদ্রিত হয়। কেন এই কথা হঠাৎ স্মরণ করলাম? সাম্প্রতিক একটি বিতর্ক নাড়া দিয়েছে বলেই এই কথার অবতারণা। সম্প্রতি বিখ্যাত নাট্যগুরু প্রসন্নজিকে এই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে নিয়ে গিয়েছিলেন কাশ্মীরের অত্যন্ত প্রতিভাবান থেসপিয়ান লাকিজি গুপ্ত। ততদূর পর্যন্ত ঠিক ছিল, কিন্তু হঠাৎ এক ভোরবেলা উঠে মনে করেছেন বাংলার থিয়েটারকে রক্ষা করতে ও তার পদমর্যাদায় ফিরিয়ে দিতে দেশের বাকি অঞ্চলের থিয়েটারের শিক্ষাগুরুদের বিশেষ প্রয়োজন। না হলে ব্যাপারটা ঠিক 'ইয়ে' হচ্ছে না। বাংলায় যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের অনেকেই ততটা জাতের নন গোছের একটা ভাবনা সেই পোস্ট থেকে উঠে এসেছে। কী ছিল সেই ফেসবুক পোস্টে? বাংলাভাষায় লেখা সেই পোস্ট ( যদিও লাকিজি দাবি করেছেন তিনি লেখাটি গুগল ট্রান্সলেটর মারফত অনুবাদ করেছেন। কেন করেছেন তার কারণ অবশ্য জানা নেই, হয়ত ভেবেছেন বাংলার থিয়েটার কর্মীরা বাংলা ব্যতীত আর অন্য কোনও ভাষা জানেন না) আমি হুবহু তুলে দিলাম; "বাংলার থিয়েটার হল ভারতীয় থিয়েটারের মেরুদণ্ড, ভারতীয় থিয়েটারের জয় বাংলার থিয়েটারের আধুনিকতা এবং সমৃদ্ধিতে, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কিছু স্বার্থপর মানুষ এবং মুনাফাখোররা এই থিয়েটারকে এগিয়ে যেতে দেয়নি।যারা নতুন অনুশীলন, নতুন ধারণা, নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাংলায় আসতে বাধা দেয় আমি তাদের সকলের বিরোধিতা করি।
শ্রী প্রসন্ন জীর বাংলায় আগমন একটি সূচনা, এর পরে আমি দেশের আরও অনেক দক্ষ পরিচালক, শিক্ষক এবং অভিনেতাদের সাথে বাংলা সফর করতে যাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হল সকলকে সমান সুযোগ দেওয়া যাতে থিয়েটার কেবল একটি গোষ্ঠী বা একটি পরিবারের মাধ্যম না হয়ে সকলের কাছে পৌঁছে যায়...
নাটকের জয় হোক। Theatre এর জয় হোক....
Happy Puja!"
স্বার্থপর বা মুনাফাখোর বাংলা থিয়েটারে কেন সমস্ত সমাজ ব্যবস্থাতেই সমস্ত জায়গায় আছে, স্বাভাবিক থাকা। কিন্তু মেরুদণ্ডের জোর ফেরাতে আর এই স্বার্থপর বা মুনাফাখোরদের সরাতে যে ওঁর সাহায্য একান্ত প্রয়োজন, সেই উপলব্ধি কেন হল, সে কথা তিনি বিস্তারিত বলেননি, নিশ্চয়ই পরে বলবেন। তবে না বললেও অনুমান করা সম্ভব, হয়ত তিনি প্রসন্নজিকে রাজ্যসফর করিয়ে এসব উপলব্ধি করে থাকবেন। কিন্তু সেই উপলব্ধি নির্দিষ্ট কাদের কেন্দ্র করে? সেই তালিকায় উৎপল দত্ত, শম্ভু মিত্ররা আছেন? অরুণ মুখোপাধ্যায়, বিভাস চক্রবর্তী, অশোক মুখোপাধ্যায়, শাঁওলি মিত্র, চন্দন সেন বা তার পরবর্তী ব্রাত্য বসু, সুমন মুখোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, দেবেশ চট্টোপাধ্যায় বা অর্পিতা ঘোষ-রা আছেন? জানা নেই। হতে পারে এঁরা সকলেই আছেন, হতে পারে এঁরা কেউ নেই, সম্পূর্ণ অন্য কেউ আছেন বা হতে পারে এঁদের মধ্যে কেউ কেউ আছেন। কিন্তু সে যাই হোক, এঁরা কেউ বা অন্য কোনও একজন বাংলা থিয়েটারের প্রতিনিধি নন, তাই গোটা বাংলা থিয়েটারের সামগ্রিকতাকে একক ইউনিটে এনে বিচার করে থাকলে লাকিজি শুধু ভুল করেননি, ভয়ঙ্কর অন্যায় করেছেন। প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেও যে অন্যায় ক্ষমাযোগ্য নয়। কাশ্মীরের অভিনেতা লাকিজি দক্ষ শিল্পী বটেই তবে চিন্তক নন, সেটা এই মত প্রকাশেই প্রমাণিত।
এবার আসি দিল্লি কেন্দ্রিক থিয়েটার, হিন্দি ভাষার থিয়েটার, ও থিয়েটারের কেন্দ্রিকতার মধ্যে নিজেদের অবস্থান নিয়ে বাংলা বাজারের অনেক শিল্পীর নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের বিষয়ে। একাধিক সাক্ষাৎকারে থিয়েটার ইনস্টিটিউট হিসেবে ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামার মুণ্ডুপাত করেছেন সে প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তনী তথা আমাদের সময়ের সেরা অভিনেতাদের একজন, নাসিরউদ্দিন শাহ। তিনি বারবার থিয়েটারের আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা বলেছেন, বিকেন্দ্রীকরণের কথা বলেছেন। কেউ শোনেনি। তার ফল হয়েছে যা হওয়ার। হিন্দিতে অনুশীলন করেন এমন থিয়েটার আর্টিস্টরা প্রায়োগিক দিক থেকে অনেক সমৃদ্ধ হয়েছেন আর অন্য আঞ্চলিক ভাষার শিল্পীদের অনেকেই হারিয়ে গেছেন, মুম্বইয়ে বৃথা এদিক ওদিক করে ব্যর্থ হয়ে ফিরেছেন যে যার মূলের কাছে। আসলে আমাদের সমস্ত ভাষার সামনে দিল্লি ও হিন্দি ভাষার থিয়েটার নিয়ে একটা আশ্চর্য কল্পরাজ্য তৈরির চেষ্টা হয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। জাতীয় নাট্য উৎসবের নামে যে থিয়েটার আনা হয়েছে গাদা গাদা টাকা খরচ করে, তার অধিকাংশ তৃতীয় শ্রেণির কাজ, কিন্তু কিছু পিপাসু উদ্বাহু হয়ে সেই থিয়েটারের প্রশংসা করেছে, আর তাতেই এরা পেয়ে বসেছে। মুম্বইয়ের কিছু থিয়েটার দল যে কাজ করে, মূলত সাপার থিয়েটার ফরম্যাটে বা কর্পোরেট ধাঁচে, সেই থিয়েটার ১০ মিনিট দেখলে বমন উদগীরণ হতে বাধ্য। তবু দিনের পর দিন দক্ষিণ কলকাতার নামি বেসরকারি প্রেক্ষাগৃহে কিছু উচ্চবিত্ত মানুষ প্রচুর টাকা দিয়ে টিকিট কেটে সে থিয়েটার দেখছেন বা দেখে চলেছেন। সেসব দেখে হিন্দি বলিয়ে লোকগুলোর মাথা ঘুরে গেছে। তার সঙ্গে হয়ত যোগ হয়েছে এই রাজ্যের কিছু মানুষের ' হ্যাঁ স্যার', 'দারুন হয়েছে স্যার' বৃত্তি। এই জোড়া ফলায় ভর করে সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায় তাঁরা ভেবেই নিয়েছেন, বাংলা থিয়েটারের ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা, তাই তাকে আশা ভরসা দিতে নিজে থেকে এগিয়ে আসতে হবে, এই রাজ্যের লোকগুলো সব ছাগল, ঘাস চিবিয়ে খাওয়া ছাড়া আর কিছুই পারবে না। এক্ষেত্রে সম্প্রতি দেবেশ চট্টোপাধ্যায়ের ফেসবুক ওয়ালে করা একটি পোস্ট উল্লেখ না করে পারছি না, তিনি এনএসডি-তে একটি বিশেষ ধরনের কোর্সের ফি নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন। একটু রাষ্ট্রায়ত্ত্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রূপ সেখানে তিনি স্পষ্ট উচ্চারণ করেছেন। বোঝা গিয়েছে, কোনওদিন গ্রুপ থিয়েটারের পথে না চলা থিয়েটারের মানসিকতা আসলে কোন অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে দেশের এই স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানকে।
আসলে ভারতের অন্য অঞ্চলে গ্রুপ থিয়েটার মুভমেন্ট এমন করে হয়নি যতটা বাংলায় হয়েছে। শুধু কলকাতা শহরে, কলকাতা পুরসভা এলাকায় রোজ কম করে ১০টি ভিন্ন ভিন্ন থিয়েটার হয়। থিয়েটারের অর্থনীতি বা সামাজিক অবস্থা মোটেই এই সামগ্রিক আয়োজনের অনুকূল নয়। তবু হয়, হইহই করে হয়। কেন জানেন? কারণ বাংলা থিয়েটারের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গ্রুপ থিয়েটারের অনবদ্য ইতিহাস। ত্যাগের ধারণা। তার সঙ্গে অনন্য শিল্পের ধারণা। আর আধুনিকতার যে প্রশ্নটি লাকিজি তুললেন, সেটা পড়ে তো শিশুও হাসবে। আধুনিক সমস্ত ফর্ম তো বাংলা থেকেই তৈরি হয়েছে, এবং হচ্ছেও। উনি জানেন না এখানে নোবেল পাওয়ার বহু আগে জন ফোসেকে নিয়ে লোকে কাজ করতে শুরু করেছে, পিটার ব্রুক এসে উত্তর ২৪ পরগনার প্রান্তে থিয়েটার দেখে গিয়েছেন, শেষবার নাসিরউদ্দিন শাহ এসে উপচে পড়া থিয়েটারের ঘরে বলেছেন, কলকাতায় এলে তাঁর মনে হয়, এখানেই থিয়েটারের সমস্ত প্রাণ লুকিয়ে আছে। বাদল সরকার বাংলায় সম্মান পাননি বলে যে দাবি করেছেন লাকিজি, সেটাও সর্বৈব মিথ্যে কথা। শতবর্ষে কম বেশি দশটি নাটকের কথা বলে দিতে পারি আমি, যেগুলো নতুন করে প্রযোজনা হচ্ছে। বাদল সরকারের বই এত বিক্রি যে, মাঝেমাঝে সেসব পাওয়াও যায় না। আধুনিক অভিনয় ট্রেনিং কেমন হতে পারে, সেসব বাদল সরকারের কাছে এই বাঙালিদের কেউ কেউ তো শিখেছে, তাঁদেরও আপনি আধুনিক অভিনয় শেখাবেন, মেরুদন্ড সোজা করবেন?
রবীন্দ্রনাথের একটা প্রবন্ধ ( পড়ুন রঙ্গমঞ্চ) একটা জাতির থিয়েটারের যাত্রাপথ নির্দিষ্ট করে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। আর আপনি সেই বাঙালিকে এলেন থিয়েটারের শিক্ষে দিতে। তাও আবার আধুনিক অভিনয়ের শিক্ষা দিতে। আসলে বাণিজ্যিকীকরণকেই আপনাদের মতো বেশিরভাগ আধুনিক মানুষদের হয়তো আধুনিকীকরণ মনে হয়। প্রত্যেকটা ওয়ার্কশপ হবে বিপুল অর্থের বিনিময়ে। টাকা দিতে না পারলে সটান তাকে বাদ দিয়ে দেওয়া হবে, অর্থের বিনিময় ছাড়া ওয়ার্কশপ করতে দেওয়া হবে না, এসবই বোধহয় আধুনিকতা। একদিনের ওয়ার্কশপে কেউ অভিনেতা হয় না, হতেই পারে না। তার জন্য দীর্ঘ বছরের পর বছর পরিশ্রম লাগে। বছরের একদিনের ওরিয়েন্টেশন করিয়ে মেরুদণ্ড কী করে যে আপনি সোজা করবেন, সেটা ভেবেই রোমাঞ্চ লাগছে। আর একবার সোজা হয়ে গেলে তারপর আপনার ভূমিকা কি বোধিপ্রাপ্ত সিদ্ধার্থর মতো হবে?
ঘটনাচক্রে আপনার অনবদ্য প্রযোজনা 'মা মুঝে টেগোর বানা দে' আমি একাধিকবার দেখেছি, আয়োজকের ভূমিকাতেও আমি একবার ছিলাম। বারবারই মুগ্ধ হয়েছি আপনার অভিনয়ের কৃৎকৌশল দেখে। উচ্ছ্বসিত প্রশংসাও করেছি সর্বত্র। আগামিদিনেও করব। কিন্তু আপনার এই উপযাজক হয়ে মেরুদণ্ডের অপারেশনের ব্যাপারটা একজন সামান্য থিয়েটারের ছাত্র হয়ে মেনে নিতে পারলাম না। শুরুর দিনের কথা ভাবুন, ঠিক যেভাবে আপনাকে, আপনার কলাকে সমাদর করে ভরিয়ে দিয়েছিল বাংলা, যেভাবে আপনার উপস্থিতিকে সকলে উদযাপন করেছিল, সেভাবেই বিশ্বের থিয়েটারকে সে আগামী দিনেও উদযাপন করবে, আপনি সেতু হলেও করবে, না হলেও করবে। একটু ভাববেন স্যার, আপনি গিরিশ ঘোষ, রবীন্দ্রনাথ, মাইকেল, শিশির ভাদুড়ী, বিজন ভট্টাচার্যের বাংলা থিয়েটারের মেরুদণ্ড ঠিক করতে চাইছেন।
গাণ্ডীব তো অর্জুন তুলেছিল, অন্য কেউ তুললে তো মহাভারত পাল্টে যেত, তাই না?
'দুর্গাবাড়ি'র দুর্গাপুজোয় এসএনইউ-এর দুই অধ্যাপক কেন খাওয়াই ও নাতসুমি কাওয়াই
কীভাবে পুজো কাটালেন জুন মালিয়া? জানালেন নিজের মুখেই
কীভাবে পুজো কাটালেন জুন মালিয়া? জানালেন নিজের মুখেই
আপনার স্যালারি অ্যাকাউন্ট আছে? মিলছে দারুন সুবিধা, কী কী? জেনে নিন
ডিমেনশিয়া মোকাবিলায় নতুন আশার আলো: মস্তিষ্কের কোন অংশে হল যুগান্তকারী বিপ্লব
ভিসার দরকার পড়ে না, বিশ্বের একমাত্র এই ব্যক্তিই দুনিয়ার যেকোনও দেশেই ভ্রমণ করতে পারেন! জানেন তিনি কে?
বাড়তি পেসার খেলানোর ইঙ্গিত গিলের, আহমেদাবাদে টেস্টে পাওয়া যাবে বুমরাকে?
উৎসবের আবহে ত্রিপুরায় মহা-উদ্বেগ, কারারক্ষীকে মেরে জেল থেকে পালল এক বাংলাদেশি-সহ ছয় দুষ্কৃতী
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট: সুদের হারে পরিবর্তন কাদের উপর প্রভাব ফেলবে?
কাশির সিরাপ খেয়ে রাজস্থানে মৃত দুই শিশু, ওই ওষুধ ঠিক প্রমাণ করতে গিয়ে বেহুঁশ চিকিৎসকও!
বোর্ডকে ট্রফি ফেরালেন, নাকভিকে কড়া আক্রমণ আফ্রিদির, পদ ছাড়ার আর্জি
ইএমআই দিলেই যৌথ সম্পত্তির একক মালিকানা দাবি করতে পারেন না স্বামী: দিল্লি হাইকোর্ট
গ্রিন টি-হার্বাল টি বাদ দিন! রোজ নিয়ম করে খান এই ফলের পাতার চা, কখনও ছুঁতে পারবে না জটিল অসুখ
২০২৩ সালে ভারতে পণ-জনিত মামলা বেড়েছে ১৪ শতাংশ! তবে ব্যতিক্রম বাংলা
পুজোয় দেদার রোল-ফুচকা খেয়ে অ্যাসিডিটি! ওষুধ ছাড়াই কমবে পেট-বুকে জ্বালা, কী ভাবে জানুন
গনগনে ক্ষোভের আগুন আঁচ পেতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ কেন্দ্রের! উৎসবের মধ্যেই বড় ঘোষণা করল মোদি সরকার
পুজোর মণ্ডপে অসুর নয়, স্বামীর কাটা মুণ্ডু! প্যান্ডেলে ঢুকেই শিউরে উঠলেন মানুষ!
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ও পেনশনভোগীদের জন্য বিরাট সুখবর, কত শতাংশ ডিএ বাড়ল, জেনে নিন এখনই
তিন সঙ্গী নিয়ে সাতাশেই সাত সন্তানের মা, অষ্টম সন্তান চেয়ে এ কী করলেন যুবতী!
গোপনে শরীরে বাড়ছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা! ত্বকের ৫ লক্ষণ দিতে পারে মারাত্মক সতর্কবার্তা
যতই পুষ্টিগুণে ঠাসা হোক, অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলেই বিপদ! জানেন কাদের এই বীজ এড়িয়ে চলা উচিত?
জাতিগত বিভাজন ও জনসংখ্যাগত পরিবর্তন বড় সমস্যা: প্রধানমন্ত্রী
মদ্যপ অবস্থায় রামলীলা ময়দানে বেপরোয়া গাড়ির তাণ্ডব, আহত তিন, নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন
দুর্গাপুজো শেষ হতেই পরপর আরও উৎসব! ঝকঝকে ত্বক, ফিট শরীর ধরে রাখতে কাজে লাগাবেন কোন মশলা