মঙ্গলবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর
RD | ০১ মে ২০২৫ ০৪ : ১৫Rajit Das
আজকাল ওয়েবডেস্ক: রাজা, মহারাজা, বাদশা, সম্রাট এবং নবাব, নাম শুনলেই সমীহ জাগে। কিন্তু যুগ বদলেছে। ফলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আর এই সব পদের তেমন গুরুত্ব নেই। তবুও ইতিহাসে সামাজিক মর্যাদা সম্পর্কে অনেক মানুষের মধ্যেই এখনও বিরাট কৌতূহল রয়ে গিয়েছে। অনেকেরই প্রশ্ন রাজা, সম্রাট, বাদশাহ, ছত্রপতি, নবাবের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? এই প্রতিবেদনে সেই সম্পর্কেই আলোকপাত করা হবে।
রাজা কে ছিলেন?
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দু বা বৌদ্ধ শাসকরা রাজা শব্দটি উপাধি হিসেবে ব্যবহার করেছেন। সংস্কৃত শব্দ 'রাজন' থেকে উদ্ভূত এই শব্দটি ইংরেজি শব্দ 'কিং'-এর সমার্থক। তবে হিন্দিতে এর অনেক সমার্থক শব্দ রয়েছে, যেমন- নৃপ, ভূপ, ভূপতি, নৃপতি, মহীপাল, নরেন্দ্র, নরেশ, রাও, নরপতি, ভূপাল, মহীপ, মহারাজ। রাজারা তাঁদের সীমানার মধ্যে সার্বভৌম শাসক ছিলেন। রাজ্যের রাজনৈতিক ও সামরিক নিয়ন্ত্রণ ছিল সম্পূর্ণ রাজাদের দখলে। তৎকালীন বংশগত রাজতন্ত্র ব্যবস্থায়, পদবি প্রায়শই দীর্ঘ সময় ধরে সংশ্লিষ্ট পরিবারে থেকে যেত।
সম্রাট, ছত্রপতি এবং চক্রবর্তী:
রাজাদেরও রাজা ছিল, যাদের সম্রাট বলা হত। কথিত আছে যে, সম্রাট হওয়ার যোগ্যতা রাজসূয় যজ্ঞের ঐতিহ্য থেকে এসেছে। অভিধানে উল্লেখ, যিনি সফলভাবে রাজসূয় যজ্ঞ সম্পাদন করতেন তাঁকেই সম্রাট বলা হত। সম্রাট ছিলেন রাজাদের রাজা। একাধিক রাজার উপর তাঁর 'আধিপত্য' ছিল। তার মানে, রাজাদের তুলনায় সম্রাটের ক্ষমতা অনেক বেশি এবং তাঁর পদমর্যাদা ছিল আরও উচ্চতর। অর্থাৎ, রাজাদের মধ্যে সর্বাগ্রে বা শ্রেষ্ঠকে বলা হত মহারাজা এবং সম্রাট ছিলেন মহারাজার চেয়ে শ্রেষ্ঠ এবং অধিক ক্ষমতাবান।
ঘটনাক্রমে, মারাঠা সাম্রাজ্যের শাসকরা ছত্রপতির একটি পৃথক উপাধি ব্যবহার করতেন। মারাঠি ভাষায় এর অর্থ হল প্রভুদের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং সার্বভৌম।
অন্যদিকে, সমগ্র পৃথিবীর উপর একক কর্তৃত্বকারী সম্রাটদের বলা হত চক্রবর্তী। এই অর্থে, চক্রবর্তী সম্রাটরা পৃথিবীতে বিরল ছিলেন। কিন্তু সেই সম্রাটদের সভাকবিরা, যাঁরা বিশাল সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন- তাদের কল্পনায় চক্রবর্তী সম্রাটদের সমগ্র পৃথিবীর শাসক হিসেবে বিবেচনা করতেন এবং চক্রবর্তী হিসেবে তাদের প্রশংসা করতেন। বিশাল ভারতজুড়ে এরকম অনেক চক্রবর্তী সম্রাট ছিলেন।
রাজা, বাদশাহ এবং সুলতান:
সম্রাটের ফারসি সমার্থক শব্দ হল বাদশাহ। এই উপাধিটি সাধারণত দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ায় স্বঘোষিত শাসক বা স্বাধীন শাসকদের জন্য ব্যবহৃত হত। বাদশাহরা নিজেদের কর্মের জন্য কারোর কাছে জবাবদিহি করতেন না।
ব্যবহারের উপর নির্ভর করে অভিধানে বাদশাহ শব্দের আরও অনেক অর্থ দেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ- প্রভু, ঈশ্বর, দাতা, হুজুর, সাহেব, জনাব, জনহিতৈষী, স্বৈরাচারী, ধনী, অন্যদের প্রতি উদাসীন, নিজের ইচ্ছার মালিক, নেতা, উচ্চপদস্থ, জ্যেষ্ঠ, সম্মানিত এবং সরদার ইত্যাদি।
বাদশাহ-র ফারসিতে একটি সমার্থক শব্দ আছে, যা হল পাদশাহ। যা ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বাবরের উপাধি হিসেবে ব্যবহৃত হত।
হিন্দু বাদশাহী:
মারাঠাদের দ্বিতীয় পেশোয়া প্রথম বাজিরাও (১৭২০-১৭৪০) ভারত থেকে মুসলমানদের শাসনের অবসান ঘটাতে হিন্দু রাজাদের একত্রিত করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তা ছিল ব্যর্থ প্রচেষ্টা। যার নাম তিনি 'হিন্দু পদ পাদশাহী'ও রেখেছিলেন।
আরবি শব্দ 'সুলতান' রাজার সমার্থক। বিশেষজ্ঞদের মতে, মাহমুদ গজনী ছিলেন বিশ্বের প্রথম স্বাধীন মুসলিম শাসক যাকে সুলতান বলা হত।
নবাব মানে ডেপুটি:
এবার নবাবদের সম্পর্কে কিছু কথা। আরবি শব্দ 'না'ইব' থেকে উদ্ভূত এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি ভাষায় ব্যবহৃত, শব্দটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডেপুটি বা ভাইসরয়। আমাদের দেশে বাংলা, আবোধ এবং হায়দ্রাবাদ ইত্যাদির নবাবরা মুঘল আমলে ডেপুটি ছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, দেশের বিভিন্ন প্রদেশের সুষ্ঠু শাসনব্যবস্থার জন্য সুলতান নিযুক্ত নায়েব, নাজিম, সুবেদার বা গভর্নর পরবর্তীতে অবোধ এবং বাংলায় নবাব বা নবাব উজির হয়ে ওঠেন। কিন্তু, হায়দ্রাবাদের নবাবরা নিজেদেরকে নিজাম-উল-মুলক (সংক্ষেপে নিজাম) বলতে শুরু করেন এবং তাঁদের অধীনস্থদের নবাব বলতেন।
এখানে এটা জানা গুরুত্বপূর্ণ যে, নবাবরা যতই শক্তিশালী হোক না কেন, তাঁরা কখনওই রাজাদের মতো সার্বভৌম ছিলেন না। নবাবরা কেবল মুঘল সম্রাটের কাছ থেকে প্রাপ্ত ক্ষমতার ভিত্তিতে তাঁদের প্রদেশের প্রশাসন পরিচালনা করতেন।
পরবর্তীতে, যখন অবোধের নবাবদের বিলাসিতা সম্পর্কে গল্প ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন লোকেরা তাদের আশেপাশে বিলাসবহুল জীবনযাপনকারী যাকেই দেখত তাঁকে নবাব বলে ঠাট্টা করত।
রাজা বনাম নবাব:
সাধারণ ধারণায় রাজা এবং নবাব উভয়ই একই বা সমান, কিন্তু সত্য হল যে, তাঁদের মধ্যে কোন সমতা নেই। রাজারা অন্য কারোর কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য ছিলেন না। কিন্তু, নবাবরা মুঘল সালতানাতের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য ছিলেন।
রাজার উপাধি পূর্বে বংশগত ছিল। যে রাজা এটি অর্জন করেছিলেন, তিনি তাঁর ইচ্ছানুযায়ী এটি তার উত্তরাধিকারীর কাছে হস্তান্তর করতে পারতেন। কিন্তু নবাব উপাধি ছিল মুঘল সম্রাটের উপহারের মতো। মুঘল সম্রাটদের প্রতি আনুগত্যের নিরিখে নায়েব উপাধি টিকিয়ে রাখা নির্ভর করত। আনুগত্য প্রদর্শনের জন্য, প্রয়া সব নবাবকেই প্রতি বছর মুঘল সম্রাটের কাছে একটি উপহার পাঠাতে হত। তাছাড়া, যখনই রাজপরিবারের সদস্যরা প্রদেশ পরিদর্শন করতেন, তাঁদের সর্বোচ্চ যত্ন করতে হত। তাঁর উত্তরাধিকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তও মুঘল সম্রাটরাই নিতেন।
হ্যাঁ, কখনও কখনও একজন নবাব খুব শক্তিশালী হয়ে উঠতেন এবং দিল্লিকে হুমকি দিতে শুরু করতেন, যা এমনকি সংঘর্ষের পরিণত হত।
নবাব বনাম শাহ:
গাজিউদ্দিন হায়দার অবোধের নবাব হওয়ার পর, খুব অল্প সময়ের জন্য সার্বভৌমত্ব ভোগ করেছিলেন। তবে তা ছিল ব্যতিক্রম। ১৮১৮ সালে, ব্রিটিশদের প্রভাবে গাজিউদ্দিন হায়দার নিজেকে 'বাদশা-ই-আওধ' ঘোষণা করেন এবং নিজস্ব মুদ্রা প্রচলন করার চেষ্টা করেন।
গাজিউদ্দিনকে বিভ্রান্ত করার পেছনে ব্রিটিশদের উদ্দেশ্য ছিল যে, যদি দিল্লি এবং লক্ষ্ণৌর রাজাদের মধ্যে শান্তি বজায় থাকে, তাহলে ব্রিটিশ শাসন সম্প্রসারণের কাজ সহজ হয়ে যাবে। অবোধের ‘নবাবী’দের এই ব্যবস্থা, যা ‘শাহী’ তে রূপান্তরিত হয়েছিল। ব্রিটিশরা নবাব ওয়াজিদ আলী শাহকে ক্ষমতাচ্যুত ও নির্বাসিত না করা পর্যন্ত যা অব্যাহত ছিল। ইতিমধ্যে, নবাবরা তাদের নামের আগে 'নবাব' এবং শেষে 'শাহ' উপাধি ব্যবহার করতে থাকেন। তা সত্ত্বেও, তাঁরা সাধারণ মানুষের মধ্যে 'রাজকীয়' ভাবমূর্তি তৈরি করতে পারেনি, তাঁরা 'নবাবি'ই রয়ে গেছিলেন। এটা অন্য বিষয় যে এর কারণে দিল্লি এবং লখনউয়ের মধ্যে বারবার শত্রুতা তৈরি হয়েছিল।
এই বিদ্বেষের অবসান ঘটানোর জন্য, ১৮৫৭ সালে প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, বিরজিস কদরকে 'শাহ' নয়, কেবল 'নবাব' করা হয়েছিল।
উদদৌলা ও উদ্দিন:
এখানে আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়। অবোধে প্রশাসনে ব্রিটিশদের হস্তক্ষেপ বৃদ্ধির আগে, এর নবাব ছিলেন 'উদ্দৌলা' অর্থাৎ রাজ্য বা দেশের রক্ষক। উদাহরণস্বরূপ, সুজা-উদ-দৌলা এবং আসাফ-উদ-দৌলা। এঁরা ধর্মের উপর খুব একটা হস্তক্ষেপ করেননি। কিন্তু ব্রিটিশদের দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার পর, তিনি 'উদ্দিন' অর্থাৎ ধর্মের রক্ষক হিসেবেও নিজের পরিচয় তুলে ধরতে শুরু করেন। গাজিউদ্দিনের পর তাঁর পুত্র নাসিরুদ্দিনও 'উদ্দীন' উপাধি নিজের কাছে রেখেছিলেন।
মজার ব্যাপার হল, ইংল্যান্ডে এক সময় সেইসব লোকদেরও নবাব বলা হত, যাঁরা ভারতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হয়ে কাজ করতেন।
নানান খবর

সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর পাকিস্তান, নতুন ভিডিও নিয়ে চাঞ্চল্য তুঙ্গে

যোগীরাজ্যের রক্ষকই ভক্ষক! বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণ, অপমানে নিজেকেই শেষ করল নাবালিকা

দু'বার কামড়ালেই যাবজ্জীবন! পথকুকুরদের শায়েস্তা করতে কড়া নিয়ম জারি উত্তরপ্রদেশ সরকারের

কাদায় ভরা রাস্তা, এল না অ্যাম্বুল্যান্স, মাঝ রাস্তায় সন্তান প্রসব তরুণীর, এই রাজ্যে ক্ষোভে ফুঁসছেন গ্রামবাসীরা

বিমানে আয়েস করে বসেই সিগারেটে সুখটান! আচমকা হুড়মুড়িয়ে ভাইরাল বছর তিন আগের ভিডিও, কেন জানেন?

১ টাকায় ১০৫০ একর জমি আদানি গোষ্ঠীকে? বিহারে বিজেপির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ কংগ্রেসের

সারা দেহে ৪০ হাজার মৌমাছি বসে আছে, অথচ হুল ফোটাচ্ছে না! মধুকরদের 'বশ' করে বিশ্বকে চমকে দিলেন রাজেন্দ্র

এসি কামরায় দেদার ধূমপান! প্রতিবাদ করতেই মহিলা যা করলেন, ছিঃ ছিঃ পড়ল নেটপাড়ায়

মণ্ডপে অন্য বর! ছবি মিলিয়ে পর্দাফাঁস, শেষ মুহূর্তে বিয়ে ভাঙল কনেপক্ষ

'চলো বিয়ে করে নিই', প্রেমিককে রাজি করাতে ৬০০ কিলোমিটার পাড়ি, প্রেমিকাকে মেরে গাড়িতে ভরে দিলেন শিক্ষক

খাবার পৌঁছে দিতে যাচ্ছিলেন, এমন সময় বেপরোয়া ট্রাক পিষে দিল যুবককে, শহরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা

পাশবিক হত্যাকাণ্ড! নিজের আড়াই বছরের শিশুকে শ্বাসরোধ করে নদীর জলে ভাসিয়ে দিল বাবা, স্তব্ধ গোটা রাজ্য

মাটির নিচ থেকে শিশুকন্যার কান্নার আওয়াজ! গ্রামবাসীরা স্তম্ভিত, যোগীরাজ্যে হাড়হিম কাণ্ড

এবার বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও আদালতের ভাষাকে হিন্দি করার কথা বললেন অমিত শাহ!

বীভৎস! যমুনায় ডুবে মৃত্যু ব্যক্তির, নিখোঁজ শিশু, তল্লাশি জারি...

অসুস্থ শরীরেই নতুন কাজের গুরুদায়িত্ব! পর্দায় ফিরছেন স্বস্তিকা দত্ত, কোন সিরিজে দেখা যাবে তাঁকে?

এশিয়া কাপ বয়কট করলে বিরাট আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ত পাকিস্তান, টাকার অঙ্ক শুনলে মাথা ঘুরে যাবে

মোলিনার নেতিবাচক ফুটবল, এএফসিতে বিদেশিহীন আহালের কাছে ঘরের মাঠে হার মোহনবাগানের

রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবায় নতুন পালক, ১৭ টি স্বাস্থ্য প্রকল্প উপহার দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

আড়ি পাতার স্বভাব নিছক অভ্যাস না গভীর অসুস্থতা? এতে কোন কোন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায় জানেন?
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সেরা সময় কোনটি? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

“কাপুরুষ ছাড়া কেউ পিছন থেকে ছুরি মারে না!” বিস্ফোরক শিবপ্রসাদ! পুজোর সময় হল পাওয়া নিয়ে কাকে বিঁধলেন পরিচালক?

'রক্তবীজ ২'-এর হল পাওয়া নিয়ে চলছে বিরাট দ্বন্দ্ব? কী বললেন শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়?
ভারত-আমেরিকা বাণিজ্য আলোচনায় নতুন মোড়: এবার কী করলেন ট্রাম্প

একবিংশ শতাব্দীতে বালিকাবধূ! বৃদ্ধি পাচ্ছে নাবালিকা মায়ের সংখ্যাও, রাজ্যের সঙ্কটে তৎপর শিশু সুরক্ষা কমিশন

বৃষ্টির দিনে ভিজে কাপড় নিয়ে নাজেহাল? ৫ সহজ নিয়ম মানলে ঘরের মধ্যেই দিব্যি শুকিয়ে যাবে জামা-জুতো

আর্থিক প্রতারণা মামলায় বিপাশা-নেহার বিরুদ্ধে অভিযোগ! ৫ ঘণ্টা পুলিশি জেরায় কেন দুই অভিনেত্রীর নাম টানলেন রাজ কুন্দ্রা?

ভালবাসা মানে না বাধা, ইনস্টাগ্রামে আলাপ থেকে বিয়ের পিঁড়িতে বসা, দুই মহিলার সংসার ঘিরে দুবরাজপুরে চাঞ্চল্য

ক্রিকেটের পর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন ইনিংস শুরু সৌরভের

‘অফিসের সবাই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে!’ এমন ভাবনা নিছকই মনের ভুল, না গুরুতর মানসিক সমস্যা? অবহেলা করলেই বিপদ
নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে মুছে ফেলতে নিয়মতান্ত্রিক প্রচেষ্টা রাষ্ট্রের, বিশ্বের ১০টি ভয়াবহ গণহত্যার এক ঝলক

রাস্তা জুড়ে গর্ত, বৃষ্টিতে আরও বেহাল দশা! পুজোর মুখে নবগ্রামে ভোগান্তি চরমে

শিশু অধিকার সুরক্ষা আইন নিয়ে কর্মশালার আয়োজন হুগলিতে

পুজোর ছুটিতে ঘুরতে যাচ্ছেন? আবহাওয়া কিন্তু ভাল নয়, শরীর ঠিক রাখতে ব্যাগে অবশ্যই রাখবেন কোন কোন জিনিস?

এটিএম থেকে টাকা তুলতে গিয়ে আটকে গেল? ঘাবড়ে না গিয়ে কী করবেন দেখে নিন এখনই

ভাদ্রে রেঁধে আশ্বিনে খাওয়া! রান্না পুজোয় কী কী পদ রান্না করার রীতি রয়েছে? জেনে নিন সব নিয়ম

বিশ্বের নতুন সমস্যা উত্তর কোরিয়া, কোথায় এগিয়ে গেল তারা

বিবাহবার্ষিকীর উপহারের জন্য মুখিয়ে ছিলেন যুবতী, শেষমেশ স্বামী যা দিলেন, দেখেই ঘরছাড়া স্ত্রী