শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪
সম্পূর্ণ খবর
Tirthankar Das | ২৮ আগস্ট ২০২৪ ১৬ : ১৫Tirthankar
তীর্থঙ্কর দাস: মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের ডাকে নবান্ন অভিযানের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। অভিযান শুরু হওয়ার আগে থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল গঙ্গার এপার-ওপার। সোমবার ছাত্র সমাজের এই কর্মসূচিকে 'বেআইনি' বলে ঘোষণা করেন এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার। 'শান্তিপূর্ণ' আন্দোলনের পিছনে লুকিয়ে ছিল সন্ত্রাসের ছক। ঠিক কী কী ঘটেছিল তারই ব্যাখ্যা দিলেন আজকাল ডট ইনকে ঘটনার সময় একই গাড়িতে থাকা এক পুলিশ অফিসার।
পুলিশের কাছে খবর আসে, প্রিন্সেপ ঘাট, ইডেন গার্ডেন সংলগ্ন এলাকায় আন্দোলনকারীরা ভাঙচুর চালাচ্ছে। তড়িঘড়ি পুলিশ সেখানে গিয়ে পৌঁছয়। তারপর কী ঘটল সেখানে? জানালেন খোদ কলকাতা পুলিশেরই অফিসার। প্রায় ২৫ জন কলকাতা পুলিশ কর্মী আহত হয়েছে বলে গতকাল সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়েছেন ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
মঙ্গলবার সার্জেন্ট দেবাশীষ চক্রবর্তী চোখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং অস্ত্রোপচারের পর তিনি আংশিকভাবে দৃষ্টি হারিয়েছেন। ঘটনার সময় একই গাড়িতে থাকা এক পুলিশ অফিসার জানালেন, 'আমরা যখন একটা গাড়িতে ইডেন গার্ডেনের দিক থেকে বাবুঘাটের দিকে যাচ্ছিলাম। পলাশী গেট রোডটা জাস্ট পেরিয়েই মোহনবাগান ক্লাবের সামনে যেতেই দেখতে পাই ইট পাথর নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল আন্দোলনকারীরা। আমাদের দেখেই ইটবৃষ্টি শুরু করে তারা। সামনে থেকে ইট এসে বা চোখে লাগে দেবাশীষের, দেবাশীষের চশমাটা ভেঙে কাঁচ ঢুকে যায় ওর চোখে।
তিনি বলেন, 'আমার কাছে তো হেলমেট ছিল আমি সেটা পাশের ছেলেটাকে দিয়ে বললাম জানলাটাকে গার্ড করতে। আমরা তিনজন যারা মাঝখানে ছিলাম গাড়িতে মাথা নিচু করে বসে রইলাম। আমাদের ঠিক পেছনে র্যাফ টিমের কিছু ছেলে ছিল ওদের জানালার কাঁচগুলো ভেঙে যায় ইটের আঘাত। ওরা ফাইবারের ঢাল দিয়ে জানাল ব্লক করে দেয়।
কোনরকমে ড্রাইভার গাড়ি স্পিডে বের করে নিয়ে যায় সেখানে থেকে। গাড়ির সামনে ইট হাতে অনেক আন্দোলনকারী চলে আসছিল। তাদেরকে কাটিয়ে গাড়ি এগোতে গিয়ে প্রায় পালটি খেয়ে যাচ্ছিল।
আনন্দপুর থানার ওসির গাড়িতেও একই ভাবে আক্রমন হয়। আন্দোলনকারীদের ইট এসে সেই গাড়ির চালকের চোখে লাগে। রক্তে মুখ ভেসে যায়। ভাঙ্গা উইন্ডশিল্ডের ওপাশে কিছু দেখতে পাচ্ছিল না ড্রাইভার। ড্রাইভার সিটের পেছনের অফিসার জখম হাতে গাড়ির স্টিয়ারিং ধরে ড্রাইভারকে বলে এক্সেলারেটর থেকে পা না সরাতে।
আঘাত পান আনন্দপুর থানার ওসিও। বা হাতে আঘাত নিয়ে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় আনন্দপুর থানার ওসিকে। বর্তনানে তিনি স্থিতিশীল রয়েছেন। এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। বর্তমানে মেডিক্যাল কলেজ, এসএসকেএম, সিএমআরআই হাসপাতালে এখনও চিকিৎসাধীন বহু পুলিশকর্মী।
বিশেষ খবর
নানান খবর
নানান খবর
পুজো প্যান্ডেলের ভেতর দিয়ে দৌড়চ্ছে মেট্রো রেল, গঙ্গার নিচে ঢুকলেই নীল আলো...
ফের উদ্যোগী প্রশাসন, ষষ্ঠীর সন্ধেয় জুনিয়র চিকিৎসকদের বৈঠকে ডাক ...
ষষ্ঠীর দুপুরে আচমকা যানজট ভিআইপি রোডে, কারণ জানলে চমকে যাবেন ...
আগামী বছর এগিয়ে এল পুজো, কবে মহালয়া, দশমী কবে? জানুন ক্লিক করে ...
'বড় কোম্পানির ব্র্য়ান্ডিং, তাই উঠতে অনুরোধ', সিংহী পার্ক বলছে, হাতে লেগে ভুল করে পড়েছে ফুচকার ঝুড়ি...
যৌনপল্লি থেকে পূজা মণ্ডপ, এই আবাসনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করবেন উদ্ধার হওয়া মহিলারা...
হাতে 'হাত' মেলাতে এবার বিধাননগরে দুর্গাপূজার আয়োজন করল কংগ্রেস ...
সপ্তমীতেই ৯০% কাজ শেষ হয়ে যাবে, জুনিয়র চিকিৎসকদের মধ্যেই জানালেন মুখ্যসচিব...
৭৫-এ পা দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণজ্ঞাপন বিভাগ...
বিশেষভাবে সক্ষম ও সিনিয়র সিটিজেন ফ্রেন্ডলি দুর্গোৎসব পুরস্কার-২০২৪, আয়োজনে এনআইপি এনজিও ...
মহিলা সিভিক ভলেন্টিয়ারের শ্লীলতাহানি, কাঠগড়ায় খোদ পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর ...