আজকাল ওয়েবডেস্ক: কল্পনা করুন, সবজি জগৎ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে আলু। মানে, আপনি বিরিয়ানি খাচ্ছেন আলু ছাড়া, রবিবারে লুচির সঙ্গে নেই আলুর দম কিংবা সাদা আলুর তরকারি! আলুর অবলুপ্তিতে বাজার থেকে হারিয়ে গিয়েছে চপ-শিঙাড়া। ঠিক এই সময় মানসিকভাবে ভেঙে পড়াটা বোধ হয় অস্বাভাবিক নয়। বিশেষ করে যাঁরা আলু খেতে ভালবাসেন, তাঁরা তো কষ্ট পাবেনই। সমীক্ষা বলছে, আলু খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ বিরল। তাঁদের জন্যেই সুখবর। এবার ওজন কমানোর ডায়েটে রাখতে পারবেন আলু। কীভাবে?
সুস্বাদু এবং বহুমুখী, আলু সবচেয়ে প্রিয় সবজিগুলির মধ্যে একটি। পকোড়া, স্যান্ডউইচ, ফ্রাই, টিক্কি এবং যে কোনও জিভে জল আনা খাবার মানে তাতে কম বেশি আলু থাকবেই। যাইহোক, কিছুদিন আগে পর্যন্তও সকলে মনে করতেন ওজন কমানোর ডায়েটের সময় আলু খাওয়া যায় না। কারণ আলুতে খারাপ কার্বোহাইড্রেট থাকে। শুধু তাই নয়, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার জন্যও আলুকে দায়ী করা হয়। সেই সব প্রচলিত কথা দূরে সরিয়ে নতুন সমীক্ষা এনেছে আলু প্রেমীদের জন্য নতুন খবর।
কী গুণ আছে আলুতে?
১. আলুতে ফাইবার থাকে যা আপনার হজমে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, ফাইবার আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিতৃপ্ত রাখতে পারে।
২. আলু ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি ৬ এর মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। যা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যে অবদান রাখতে পারে। ভিটামিন সি শরীরের টিস্যু বৃদ্ধি, বিকাশ এবং মেরামতের জন্য অপরিহার্য। পটাসিয়াম পেশী সংকোচন , ভিটামিন বি ৬ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
৩. আলুতে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে। এটি ধীরে ধীরে এবং ধারাবাহিকভাবে শক্তির মুক্তি দেয়। এর অর্থ হল আপনি যদি সঠিক উপায়ে আলু খান তবে এটি আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ এবং শক্তি জোগাবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের মতে, ১০০ গ্রাম আলুতে ৭৭ ক্যালোরি, ২ গ্রাম প্রোটিন এবং ২ গ্রাম ফাইবার থাকে। এগুলিতে চর্বি কম থাকে।
কীভাবে আলু রাখবেন ডায়েটে?
আলু খাওয়ার ৬-৭ ঘন্টা আগে রান্না করুন এবং ঠান্ডা করুন। আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করেন তবে আলুকে স্ন্যাক্স হিসাবে খেতে পারেন। অথবা যেকোনও প্রোটিনে ভরপুর খাবারের সঙ্গে খান। ভাত, রুটি বা অন্য কোনও কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের সঙ্গে আলু খাবেন না কখনও। আলুভাজা খাবেন না। এভাবে ডায়েটে আলু রাখলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বে না। ওজনও থাকবে বশে।
সুস্বাদু এবং বহুমুখী, আলু সবচেয়ে প্রিয় সবজিগুলির মধ্যে একটি। পকোড়া, স্যান্ডউইচ, ফ্রাই, টিক্কি এবং যে কোনও জিভে জল আনা খাবার মানে তাতে কম বেশি আলু থাকবেই। যাইহোক, কিছুদিন আগে পর্যন্তও সকলে মনে করতেন ওজন কমানোর ডায়েটের সময় আলু খাওয়া যায় না। কারণ আলুতে খারাপ কার্বোহাইড্রেট থাকে। শুধু তাই নয়, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার জন্যও আলুকে দায়ী করা হয়। সেই সব প্রচলিত কথা দূরে সরিয়ে নতুন সমীক্ষা এনেছে আলু প্রেমীদের জন্য নতুন খবর।
কী গুণ আছে আলুতে?
১. আলুতে ফাইবার থাকে যা আপনার হজমে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, ফাইবার আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিতৃপ্ত রাখতে পারে।
২. আলু ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি ৬ এর মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। যা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যে অবদান রাখতে পারে। ভিটামিন সি শরীরের টিস্যু বৃদ্ধি, বিকাশ এবং মেরামতের জন্য অপরিহার্য। পটাসিয়াম পেশী সংকোচন , ভিটামিন বি ৬ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
৩. আলুতে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে। এটি ধীরে ধীরে এবং ধারাবাহিকভাবে শক্তির মুক্তি দেয়। এর অর্থ হল আপনি যদি সঠিক উপায়ে আলু খান তবে এটি আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ এবং শক্তি জোগাবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের মতে, ১০০ গ্রাম আলুতে ৭৭ ক্যালোরি, ২ গ্রাম প্রোটিন এবং ২ গ্রাম ফাইবার থাকে। এগুলিতে চর্বি কম থাকে।
কীভাবে আলু রাখবেন ডায়েটে?
আলু খাওয়ার ৬-৭ ঘন্টা আগে রান্না করুন এবং ঠান্ডা করুন। আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করেন তবে আলুকে স্ন্যাক্স হিসাবে খেতে পারেন। অথবা যেকোনও প্রোটিনে ভরপুর খাবারের সঙ্গে খান। ভাত, রুটি বা অন্য কোনও কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের সঙ্গে আলু খাবেন না কখনও। আলুভাজা খাবেন না। এভাবে ডায়েটে আলু রাখলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বে না। ওজনও থাকবে বশে।
