আজকাল ওয়েবডেস্ক: বুধবারের মধ্যরাতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের জন্য ভিন্ন হারে শুল্কের ঘোষণা করেছেন। ট্রাম্প এই পদক্ষেপকে 'আমেরিকার স্বাধীনতা' বলে অভিহিত করেছেন। । মেক আমেরিকা ওয়েলথি অ্যাগেইন-এ ট্রাম্প জানিয়ে দেন, তিনি অর্থাৎ তাঁর সরকার ভারতের উপর ২৬ শতাংশ 'পারস্পরিক শুল্ক' আরোপ করেছে। চিনের উপর ৩৪ শতাংশ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের উপর ২০ শতাংশ এবং জাপানের উপর ২৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।

ট্রাম্পের এই শুল্ক আরোপে বিশ্ব বাণিজ্যে কতটা প্রভাব পড়বে তা নিয়ে জোর চর্চা। তার মধ্যেই চর্চা আরও একটি বিষয় নিয়ে, ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে অনেকেই প্রশ্ন করছেন, ট্রাম্প কি এবার তাহলে পেঙ্গুইনদের থেকে শুল্ক চাইছেন?

<blockquote class="twitter-tweet"><p lang="en" dir="ltr">Trump administration has put a 10 percent tariff on the Heard and McDonald Islands….<br><br>which has a population of 0 people and is inhabited only by penguins. <a href="https://t.co/oSx7LyU0b3">pic.twitter.com/oSx7LyU0b3</a></p>&mdash; MaineWonk (@TheMaineWonk) <a href="

?ref_src=twsrc%5Etfw">April 2, 2025</a></blockquote> <script async src="https://platform.twitter.com/widgets.js" charset="utf-8"></script>

কেন এই প্রশ্ন উঠছে? ট্রাম্পের শুল্ক নীতির তালিকায় দেখা গিয়েছে, হার্ড এবং ম্যাকডোনাল্ড দ্বীপপুঞ্জের উপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। এগুলি মূলত অষ্ট্রেলিয়ার বহির্মুখী অঞ্চল। অ্যান্টার্কটিক মহাদেশ থেকে প্রায় ১,৭০০ কিলোমিটার দূরে এবং পার্থ থেকে ৪,১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। অস্ট্রেলিয়া দ্বারাই শাসিত। কিন্তু এই দ্বীপপুঞ্জে আদতে কোনও মানুষ বসবাস করেন না। 

ট্রাম্পের এই শুল্ক নীতি-সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে আসতেই, নেটিজেনরাও সোশ্যাল মিডিয়ায় মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ওই জায়গায় তো কোনও মানুষই বসবাস করেন না, থাকে শুধু পেঙ্গুইন। তাহলে?