আজকাল ওয়েবডেস্ক: মৃতার ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্ট দেখতে গিয়ে যুবক ছেল দীপকের চক্ষুচড়ক। কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের সঞ্চয় অ্যাকাউন্টে জমা টাকার পরিমাণ দেখে সদ্য মাতৃহারা যুবক থ। দেখেন, মায়ের অ্যাকাউন্টে জমা রয়েছে ১.১৩ লক্ষ কোটি টাকা (১,১৩,৫৬,০০০ কোটি টাকা)! কোথা থেকে এল, প্রশ্ন দিশাহারা ছেলের।
২০ বছর বয়সী নয়ডার যুবক দীপক তাঁর কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের সঞ্চয় অ্যাকাউন্টে ১ সেপ্টিলিয়ন ট্রিলিয়ন বা ১ আনডেসিলিয়ন টাকারও বেশি পরিমাণ জমা হয়েছে দেখে হতবাক। সেখানে রয়েছে মোট ৩৭ সংখ্যার অঙ্ক। সংখ্যাটা হল ১০,০১,৩৫,৬০,০০,০০,০০,০০,০০,০১,০০,২৩,৫৬,০০,০০,০০,০০,২৯৯ টাকা।
नोएडा में 20 साल के दीपक के कोटक महिंद्रा बैंक खाते में 36 डिजिट की धनराशि आई है।
— Sachin Gupta (@SachinGuptaUP)
ये रकम 1 अरब 13 लाख 56 हजार करोड़ रुपए बैठती है।
मेरा गणित थोड़ा कमजोर है। बाकी आप लोग गुणा-भाग कर सकते हैं।
फिलहाल इनकम टैक्स विभाग जांच कर रहा है। बैंक खाता फ्रीज कर दिया गया है। pic.twitter.com/cLnZdMKozDTweet by @SachinGuptaUP
২০ বছর বয়সী যুবক দীপক মূলত তাঁর মা গায়ত্রী দেবীর অ্যাকাউন্টটি পরিচালনা করছিলেন, যিনি দুই মাস আগে প্রয়াত হয়েছেন।
গত ৩ অগাস্ট, দীপক একটি বিজ্ঞপ্তি পান, যেখানে দেখানো হয়েছে যে- তাঁর অ্যাকাউন্টে ১.১৩ লক্ষ কোটি টাকা (১,১৩,৫৬,০০০ কোটি টাকা) জমা রয়েছে। বার্তাটি শুনে বিভ্রান্ত হয়ে তিনি তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে বার্তাটি শেয়ার করেন, তাঁদের শূন্যগুলি গণনা করতে বলেন। দীপক লেনদেন যাচাই করতে ব্যাঙ্কে যান। ব্যাঙ্ক কর্মকর্তারা অবাক করা ব্যালেন্স নিশ্চিত করেন কিন্তু তাঁকে জানান যে- সন্দেহজনকভাবে বড় আমানতের কারণে অ্যাকাউন্টটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে আয়কর বিভাগকে জানানো হয়েছে। গোটাটার আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু হয়েছে।
লেনদেনটি কোনও প্রযুক্তিগত ত্রুটি, ব্যাঙ্কিং ত্রুটি, নাকি অর্থ পাচারের সম্ভাব্যতার কারণে হয়েছে- তা কর্তৃপক্ষ বর্তমানে তদন্ত করে দেখছে। কর্মকর্তারা বলছেন যে, তহবিলের প্রকৃত উৎস কেবল একটি বিস্তৃত তদন্তের পরেই নির্ধারণ করা হবে।
অনেকেই তাদের অবিশ্বাস প্রকাশ করেছেন। একজন লিখেছেন, "সম্ভব নয়। এটি কেবল ব্যাঙ্কের সফ্টওয়্যারের ত্রুটি অথবা ম্যানুয়াল এন্ট্রির ভুল।"
আরও পড়ুন- হিমালয়ের কোলে মনোরম পরিবেশে ওয়ার্ক ফ্রম হোম? পড়শি রাজ্যের এই গ্রামে মিলছে বিরাট সুবিধা
