ক্যালশিয়াম আমাদের শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। যা হাড় ও দাঁতের সুস্থতা, পেশীর কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। দুগ্ধজাত খাদ্য ক্যালশিয়ামের প্রধান উৎস হলেও, কিছু ফলেও এই খনিজ পাওয়া যায়।
2
9
কমলালেবু: শুধুমাত্র ভিটামিন সি নয়, ক্যালসিয়ামেও সমৃদ্ধ কমলালেবু। ১০০ গ্রাম কমলালেবুতে প্রায় ৪৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে।
3
9
ডুমুর: ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। আধা কাপ ডুমুরে প্রায় ১৮০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়, যা হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
4
9
কিউই: ভিটামিন সি-এর একটি দারুণ উৎস হল কিউই, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ও কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে। এতে প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ফলে হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই ফল।
5
9
বেরি: স্ট্রবেরি, রাসবেরি এবং ব্লুবেরির মতো বেরি জাতীয় ফলে ক্যালসিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
6
9
আপেল: আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম থাকে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য ও হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সহায়তা করে।
7
9
আঙুর: ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আঙুর হাড়ের স্বাস্থ্য ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
8
9
আম: আমে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।
9
9
আনারস: আনারসে ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
