দিল্লির দূষণ নিয়ে হইচই। চলতি বছরে সময় থাকতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে জানানো হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে। তবে ফলাফলে তার কোনও প্রভাব পড়েনি বলেই দাবি।
2
7
দিনে দিনে বেড়েই চলেছিল দূষণ। দিনকয়েক আগেই একিউআই প্রায় ৫০০ ছোঁয়ার মুখে ছিল। সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বুধবার দিল্লির দূষণ প্রসঙ্গে শীর্ষ আদালত তার পর্যবেক্ষণ মৌখিক ভাবে জানিয়েছে। যার সারাংশ, দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে বায়ু দূষণের ক্রমবর্ধমান মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষ যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল, সেগুলি মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যর্থ সম্পূর্ণভাবে।
3
7
সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, ভারতের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চ মন্তব্য করেছে যে দূষণ নিয়ন্ত্রণে যে কোনও তাৎক্ষণিক অর্থাৎ শটকার্ট উপায় অবলম্বনের বদলে প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা।
4
7
শিশুদের সুরক্ষার লক্ষ্যে সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলির প্রসঙ্গ তুলে ধরে একাধিক আবেদনের প্রেক্ষিতে, যেমন দিল্লি সরকারের স্কুল বন্ধ করার নির্দেশ বা হাইব্রিড মোডে কাজ করার অনুমতি দেওয়ার নির্দেশে, শীর্ষ আদালত উল্লেখ করেছে যে, এগুলি স্বাস্থ্য ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য কর্তৃপক্ষের দ্বারা গৃহীত কেবল অস্থায়ী নীতিগত সিদ্ধান্ত।
5
7
অর্থাৎ এতে বায়ু দূষণ জনিত একাধিক সমস্যা থেকে রেহাই মিলতে পারে বাসিন্দাদের। কিন্তু এতে দূষণ কমবে না।