প্রতিটি দেশে যে পরিমান ধোঁয়া তৈরি হয়ে চলেছে সেখান থেকে বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়বে সেটাই স্বাভাবিক। তবে এবার সেই দূষণের মাত্রা অতিরিক্ত হতে চলেছে।
2
8
পরিবেশবিদরা মনে করছেন প্রতি বছর ধরে ৮ লক্ষ কার্বন বাতাসে জমা হচ্ছে। ফলে এই কার্বনকে কমাতে যে পরিমান গাছের দরকার হয় সেটা এখন নেই।
3
8
পৃথিবীর প্রধান অক্সিজেন তৈরির অরণ্যগুলিতে অক্সিজেন যে পরিমানে তৈরি হচ্ছে সেটা এই কার্বনকে রুখতে পারবে না। বরং কার্বনের পরিমান বাড়লে সেখান থেকে বাতাস অনেক বেশি ভারী হচ্ছে।
4
8
পৃথিবী থেকে কার্বনকে সরাতে হলে যে পরিমান গাছের দরকার সেই পরিমান গাছ নেই। উল্টে বিভিন্ন দেশ নিজেদের উন্নতির খাতিরে গাছ কেটে সাফ করে দিচ্ছে।
5
8
যদি এই কার্বনের মাত্রাকে না কমানো যায় তাহলে দেখা যাবে আগামী ১০০ বছরের মধ্যেই সকলকে হয়তো অক্সিজেন মাস্ক নিয়ে রাস্তার ঘুরতে হবে। তখন বিকল্প হিসাবে কোনও ব্যবস্থাই থাকবে না।
6
8
কার্বনের দূষণের অন্যতম কারণ হল গাড়ির থেকে বের হওয়া ধোঁয়া। পাশাপাশি বিভিন্ন কারখানা থেকে যে দূষিত বাতাস অতি দ্রুত সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে তাকে লাগাম দেওয়া সবার আগে দরকার।
7
8
বাতাসের কার্বনকে রুখতে হলে সবার আগে দরকার প্রচুর গাছ লাগানো। একমাত্র গাছ পারে কার্বনকে রুখতে। যদি সেটা না করা যায় তাহলে প্রতিদিন ধরে অতিরিক্ত কার্বন সকলের জীবনে অসুস্থতা ডেকে নিয়ে আসবে।
8
8
বিভিন্ন দেশ যদি এখনই নিজেদের কার্বন নির্গতকারী কারখানাগুলি বন্ধ না করে দেয় তাহলে সেখান থেকে এই কার্বনের মাত্রা আগামীদিনে আরও বাড়বে। একে রোখা প্রায় অসম্ভব।