বর্তমানে তরুণদের মধ্যেও কিডনিতে পাথর জমার সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্যালসিয়াম, অক্সালেট ও ইউরিক অ্যাসিডের মতো খনিজ পদার্থ জমে ছোট স্ফটিক তৈরি হলে তা বড় হয়ে পাথরে পরিণত হয়। এতে তীব্র ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও রক্তাক্ত প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেয়।
2
5
যদি পাথরের আকার ৫ মিমি বা তার চেয়ে ছোট হয়, তবে তা সাধারণত প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। এজন্য রোগীকে প্রচুর জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে প্রস্রাব পাতলা হয়ে পাথর সহজে বেরিয়ে আসতে পারে।
3
5
অনেকে মনে করেন বিয়ার পান করলে কিডনির পাথর নিজে থেকেই বেরিয়ে যায়, কিন্তু চিকিৎসকরা এ ধারণা ভুল বলে মনে করেন। বিয়ার একটি মূত্রবর্ধক হলেও এটি কিডনির পাথর গলাতে বা বের করতে পারে না। সাধারণ জল বা লেবুজল একই কাজ আরও নিরাপদভাবে করে।
4
5
বিয়ারে থাকা অ্যালকোহল কিডনি ও লিভারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। পাথর আটকে থাকলে অতিরিক্ত বিয়ার পান প্রস্রাব জমে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। এতে কিডনির কার্যক্ষমতা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
5
5
কিডনিতে পাথর হলে বিয়ার নয়, বরং পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করাই সঠিক উপায়। নিয়মিত পরীক্ষা ও চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে সমস্যা সহজে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অ্যালকোহল পরিহারই কিডনি সুস্থ রাখার মূল চাবিকাঠি।