বৃহস্পতিবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

কলকাতা | দশ বছর পরেও বাড়বে গুরুত্ব, ভবিষ্যত সুনিশ্চিত করছে জেনেটিক্স

Kaushik Roy | ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০০ : ৪৬Kaushik Roy
ভাস্কর চৌধুরি: পরিবারে কোনও সন্তান জন্মালে স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে তার তুলনামূলক আলোচনা শুরু হয়, যেমন– চোখগুলো বাবার মতো, মায়ের মতো গায়ের রং পেয়েছে, থুতনিটা ঠিক যেন দাদুর মতো ইত্যাদি। এই ঘটনাগুলি সম্ভাবনার সঙ্গে জড়িত হলেও এগুলো কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। বংশগত বৈশিষ্ট্যের এরূপ সঞ্চারণ পদ্ধতি এবং এর নিয়মগুলি সম্পর্কিত অধ্যয়নই হল জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যার মূল বিষয়বস্তু। মানবদেহের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জৈবিক পদার্থ হল জিন, যা এক একটি জীবকে গঠনগত ও কার্যগতভাবে স্বতন্ত্র করে তোলে, সেই জিনের গঠন ও কার্যকারিতা নিয়ে জানতে গেলে পড়তে হবে জেনেটিক্স।

প্রয়োগের নানা ক্ষেত্র: বংশগতিবিদ্যা তথা জেনেটিক্স মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় ও ব্যবহারোপযোগী পণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়া উদ্ভাবনে সজীব বস্তু তথা জীব থেকে সংগৃহীত জিন এবং এর থেকে উৎপন্ন প্রোটিন বা উৎসেচকগুলির প্রয়োগকৌশল ও তার ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে। জিনগত বিদ্যা ব্যবহারের মাধ্যমে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবগুলিকে (‌জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অর্গানিজমস)‌ পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়া উন্নীতকরণের কাজে লাগানো হয়। কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, ওষুধ প্রস্তুতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবাণু–সহ অন্যান্য অণুজীবের ব্যবহার দিন দিন অপরিহার্য হয়ে উঠছে।

এছাড়া আরও অনেক কৌশল বা প্রযুক্তি বংশগতিবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত যার মধ্যে গবেষণাগারে কৃত্রিম নিয়েক পদ্ধতিতে ভ্রূণ গঠন, জিন সংশ্লেষ ও তার ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন জীবাণুঘটিত রোগের টিকা (‌ভ্যাকসিন)‌ প্রস্তুতি অথবা কোনও ক্ষতিগ্রস্ত জিন সংশোধনের (‌জিন থেরাপি)‌ মাধ্যমে বংশগত কোনও রোগ নিরাময়, উন্নতমানের রোগ প্রতিরোধী ও উচ্চ ফলনশীল কৃষিবীজ প্রস্তুতি, অধিক ওষধি গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ উৎপাদন, অধিক দুগ্ধ ও মাংস উৎপাদনকারী পশুজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, এমন বহু বিষয় জেনেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।

কী পড়ানো হয়: বংশগতি বা জেনেটিক্স নিয়ে বিগত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অনেক যুগান্তকারী বিষয় আবিষ্কৃত হয়েছে। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। উচ্চমাধ্যমিকের পর যারা জেনেটিক্স নিয়ে পড়তে আগ্রহী, তাদের একাদশ–দ্বাদশে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিদ্যা বিষয়গুলি থাকা প্রয়োজন। সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল ১০+‌২ বোর্ড পরীক্ষায় এগ্রিগেটে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা স্নাতকস্তরে জেনেটিক্স নিয়ে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে। জেনেটিক্স কোর্সটি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ–সহ দেশের প্রায় সব রাজ্যেই সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ মেলে। এই কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক্সে বিএসসি এবং এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। নতুন শিক্ষানীতি (‌জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০)‌ অনুযায়ী জেনেটিক্সে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি সম্পূর্ণ করার সময়সীমা হল চার বছর। এটি একটি পেশাদারি কোর্স হওযায় এর পাঠ্যক্রম সাধারণ পাঠ্যবিষয়গুলির থেকে অনেকটাই আলাদা। গ্র্যাজুয়েশনের এই চার বছর মেয়াদকালে পড়ুয়াদের জেনেটিক্স এবং এই সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে থিওরেটিক্যাল, প্র্যাকটিকাল এবং ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হয়।

উচ্চশিক্ষার নানা পথ: স্নাতক বা গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ হওয়ার পরে কিছু ছাত্রছাত্রী যেমন চাকরির পথ বেছে নেয়, তেমনই অনেকে আবার উচ্চশিক্ষার পথেও এগিয়ে যায়। এক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর (‌এমএসসি)‌ এবং গবেষণার (‌পিএইচডি)‌ পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে। স্নাতকোত্তর স্তরে জেনেটিক্সের আধুনিক বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়, যেমন– হিউম্যান জেনেটিক্স, মলিকিউলার জেনেটিক্স, জেনেটিক্স ও বিবর্তন, মেডিক্যাল জেনেটিক্স প্রভৃতি। এই সময় নির্দিষ্ট একজন অধ্যাপকের অধীনে বিশেষ কোনও বিষয় নিয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ বা ডেজারটেশন জমা করতে হয়। এর পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরা সরাসরি বিভিন্ন গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান (‌রিসার্চ ইনস্টিটিউট)‌ বা হাসপাতালে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পায়। এর ফলে পড়ুয়ারা কার্যগতভাবে অনেকটাই দক্ষ হয়ে ওঠে যা পরবর্তীকালে তাদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রকে অনেকটাই প্রসারিত করে।

কোথায় কেমন কাজ: জেনেটিক্স নিয়ে পড়াশোনা শেষ করার পরে চাকরি জীবন বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে শুরু হতে পারে। এই বিষয়ের স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা কিংবা শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিপুল চাহিদা রয়েছে। সংরক্ষিত অরণ্য হোক বা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, পশু প্রজননকারী তথা অ্যানিম্যাল ব্রিডার হিসেবে কাজের সুযোগ যেমন রয়েছে, তেমনই স্বীকৃত কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা, শিক্ষকতা প্রভৃতি ক্ষেত্রেও চাকরি বা কাজ পাওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি, জেনেটিক কাউন্সেলর হিসেবে কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় পরিষেবা দেওয়ার কাজও মিলতে পারে। এই বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা নিজ উদ্যোগে ব্যবসা শুরুর কথাও ভাবতে পারে। সাম্প্রতিক অতীতে বহু ছাত্রছাত্রী স্বল্প পরিসরে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করে আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পশু প্রজননকারী, উদ্ভিদ প্রজননকারী, হর্টিকালচার ফার্ম, পোলট্রি ফার্ম, হাইব্রিজ বীজ প্রস্তুতিকরণ, কৃষিক্ষেত্রে ক্ষতিকর পতঙ্গ বা পেস্ট প্রতিরোধী‌ শস্যের বীজ তৈরি ইত্যাদি বহু ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে নিজ উদ্যোগে কাজ বা ব্যবসা শুরু করে স্বনির্ভরতার পথে এগনো যেতে পারে।

বহু সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা তাদের কর্মী নির্বাচনে স্নাতকোত্তর (‌এমএসসি)‌ বা পিএইচডি ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে। বিভিন্ন হাসপাতাল, নার্সিংহোম, প্যাথলজি বা এনজিও–তে এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক কাউন্সেলরের চাকরি পেতে পারে। পাশাপাশি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টর অথবা প্রোজেক্ট অফিসার হিসেবেও কাজ করা যেতে পারে। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, সরকারি আমলা নির্বাচনের সর্বভারতীয় (‌ইউপিএসসি সিভিল/‌ ফরেস্ট সার্ভিস)‌ কিংবা রাজ্যস্তরীয় (‌ডব্লিঊবিসিএস, ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট সার্ভিস)‌ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা–সহ সরকারি কর্মী বাছাইয়ের যে কোনও পরীক্ষায় এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা বরাবরই ভাল রেজাল্ট করে আসছে। রাজ্যের স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের প্রার্থীবাছাই পরীক্ষায় যেমন এদের বসার সুযোগ থাকে, তেমনই পিএইচডি ও মাস্টার্স থাকলে কলেজ সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষাতেও বসা যেতে পারে। সেই কারণে, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী গবেষণাকে প্রাধান্য দেয়।

এক্ষেত্রে সিএসআইআর–ইউজিসি পরিচালিত ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট (‌‘‌নেট’)‌ বা স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (‌‘‌সেট’‌)‌ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বড় সুযোগ থাকে। নেট বা সেট উত্তীর্ণ প্রার্থীরা গবেষণা চলাকালীন ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। গবেষণায় সুযোগ পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন জানাতে হয় এবং সুযোগ পেলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এছাড়া আগে যেমন বলা হয়েছে, নেট বা সেট উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা সরকারি বা বেসরকারি কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে অধ্যাপনার পথও বেছে নিতে পারে। বর্তমানে তো বটেই, আগামী দিনে জেনেটিক্সের গুরুত্ব বহুগুণে বাড়তে চলেছে। আজ থেকে দশ বছর বা তার পরেও এই বিষয়ের পেশাদারদের গুরুত্ব ক্রমানুসারে বাড়তে থাকবে। কোনও সন্দেহ নেই, এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা ছাত্রছাত্রীদের সামনে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সর্বদাই অপেক্ষমান থাকবে।‌

নানান খবর

তালপাতার সেপাই থেকে পোড়ামাটির পুতুলের বাঁশি, পুতুলনাচের এই ইতিকথাই তুলে ধরেছিল ‘খামখেয়াল’

"যুদ্ধের প্রকৃতি বদলাচ্ছে, তাই আরও শক্তিশালী ও সচেতন হতে হবে"! অদৃশ্য হুমকি মোকাবিলায় সেনাকে প্রস্তুত থাকার বার্তা প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর

এবার গ্রিন লাইনেও বিঘ্ন, ঘণ্টাখানেক মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকল হাওড়া ময়দান থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত

রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবায় নতুন পালক, ১৭ টি স্বাস্থ্য প্রকল্প উপহার দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

কলকাতার অভিজাত আবাসনে মহিলার রহস্যমৃত্যু, তদন্তে পুলিশ

অফিস টাইমে সন্তোষপুর স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, বজবজ শাখায় ব্যাহত ট্রেন চলাচল

চিকিৎসার পাশাপাশি সমাজের মানবতার আলোর দিশারী কিংবদন্তি ‘গরিবের ডাক্তার’ যোগেন সরকার

আগামী ২০ বছরে খোলনলচে বদলে যাবে ভারতীয় সেনার, কলকাতায় এসে নয়া পরিকল্পনার ঘোষণা করলেন মোদি

যাদবপুরের ছাত্রী-মৃত্যুর ঘটনায় নয়া মোড়, অভিযোগ দায়ের পরিবারের! 

বিদ্যুৎবিভ্রাট নাকি অন্য কিছু? সপ্তাহের প্রথম দিনেই থমকে গেল মেট্রো চলাচল, ব্যাপক ভোগান্তি যাত্রীদের

কলকাতায় মেট্রোতে বাড়ছে নিরাপত্তা, দক্ষিণেশ্বরের ঘটনার পর ৮০০ অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগের পরিকল্পনা

এসএসসি দিলেন বহিস্কৃত তৃণমূল নেত্রী রাজন্যা হালদার

আরও উন্নত বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ অ্যান্ড্রোথ পেল ভারতীয় নৌসেনা, হস্তান্তর করল কলকাতা গার্ডেনরিচ শিপ বিল্ডার্স

আরজি করের ডাক্তারি পড়ুয়ার মৃত্যু মালদহে, খুন না কি আত্মহত্যা? প্রেমিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরিবারের

গল্ফগ্রিনে চরম চাঞ্চল্য, বাড়ি থেকেই উদ্ধার বৃদ্ধের মৃতদেহ, আটক জামাই

দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশনে খুনের পিছনে ছিল না কোনও প্রণয়ঘটিত বিষয়, অভিযুক্তকে জেরা করে আসল কারণ জানতে পারল পুলিশ

প্রস্রাবের শহর: লজ্জা! অভিনব সমাধানে নতুন পদক্ষেপ, রেকর্ড নথিভূক্ত হবে আধার কার্ডে!

পাইক্রফ্টের পর সূর্যকেও নিশানা করল পাক ক্রিকেট বোর্ড, তুলে দেওয়া হল একাধিক অভিযোগ

কয়েক ঘণ্টায় প্রবল বৃষ্টি, ভেসে যাবে ৬ জেলা! উৎসবের আবহে আবহাওয়ার চরম সতর্কতা জারি

‘পশ্চিমবাংলা যেভাবে তারুণ্যের উদ্দামতাকে স্বাগত জানায়, সেরকম বাংলাদেশেরও করা উচিত’ অকপট ‘যত কাণ্ড কলকাতাতেই’-এর অভিনেত্রী নওশাবা

সুপার ফোরে সলমনরা, রবিবার এশিয়া কাপে ফের ভারত–পাক 

পাইক্রফ্ট ক্ষমা চেয়ে নেওয়ায় গলল বরফ, সব ভুলে মাঠে নামল পাকিস্তান

পেট্রোল-ইথানল মিশ্রণ ২০% এর বেশি বাড়বে না: হরদীপ সিং পুরী

'এবার আমার পালা...', ইস্টবেঙ্গলে সই করে বললেন 'জাপানি বম্বার' হিরোশি

৩২ বছর আগে হাফ ডজন গোল দিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল, সেই আল জাওরার কাছে হার মানল এফসি গোয়া

গুজরাটে নির্মাণ শ্রমিক কল্যাণে অচলাবস্থা: সিএজি’র কড়া রিপোর্টে বিস্ফোরণ!

মান্ধানার সেঞ্চুরিতে ভর করে বিশাল ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়াকে হারাল ভারত

পুজোর আগে চুলের হারানো জেল্লা ফেরাতে চান? শুধু এই কয়েকটি টিপস মেনে চললেই বেঁচে যাবে পার্লারের খরচ

সলমনের ‘বীর’ ছবির জনপ্রিয় সংলাপের অনুপ্রেরণা এন কে সলিল? বিস্ময়কর দাবির নেপথ্যে কোন যুক্তি দিলেন চিত্রনাট্যকার?

‘ছোট কিন্তু গভীর পরিবর্তন এনেছিলেন আমার জীবনে…’ অস্কারজয়ী অভিনেতা-পরিচালক রবার্ট রেডফোর্ডের মৃত্যুতে আবেগঘন স্মৃতিচারণ অঞ্জন–সুমনের

সকাল-বিকেল ড্রাই ফ্রুটস খেলেই হল না! সবচেয়ে বেশি উপকার পেতে কখন শুকনো ফল খাবেন?

দেশের বিভিন্ন স্থানে চা, পকোড়ার স্টল দিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ মোদির জন্মদিনে ‘‌বেরোজগারি দিবস’‌ পালন যুব কংগ্রেসের

অবশেষে জল্পনা দূর হল, আমিরশাহি ম্যাচ বয়কট করছে না পাকিস্তান, ম্যাচ রেফারি সেই বিতর্কিত পাইক্রফ্টই

দীর্ঘ টালবাহানার অবসান, পুজোর আগেই এল সুখবর

হুগলির গর্ব আজ স্মৃতির অতল অন্ধকারে, বিশ্বকর্মা পুজোতে ডানলপের গেটে ভিড় অশ্রুসিক্ত প্রাক্তন শ্রমিকদের

মরশুম বদলালেই গলায় খুসখুস? দামি ওষুধ নয়, এই ৫ ঘরোয়া উপায়েই মিলবে দ্রুত আরাম

সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ নিয়ে ওয়াক্‌ফ সম্পত্তি ধ্বংসের আশঙ্কা: আসাদুদ্দিন ওয়াইসি

'ও অনেকটা কামিন্সের মতো', ইস্টবেঙ্গলের 'জাপানি বোমা'কে নিয়ে সমর্থকদের আশ্বস্ত করছেন ম্যাকলারেনের বন্ধু

'তুমি তো কোনওদিন মা হতে পারবে না', রাজস্থানে মহিলার গায়ে আগুন লাগিয়ে দিলেন শ্বশুরবাড়ির লোকেরা

ওজন ঝরাতে চিয়া সিডসে ভরসা! কারা কারা ভুলেও খাবেন না? বিপদে পড়ার আগেই দেখুন তালিকা

সোশ্যাল মিডিয়া