মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর
Kaushik Roy | ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০০ : ৪৬Kaushik Roy
ভাস্কর চৌধুরি: পরিবারে কোনও সন্তান জন্মালে স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে তার তুলনামূলক আলোচনা শুরু হয়, যেমন– চোখগুলো বাবার মতো, মায়ের মতো গায়ের রং পেয়েছে, থুতনিটা ঠিক যেন দাদুর মতো ইত্যাদি। এই ঘটনাগুলি সম্ভাবনার সঙ্গে জড়িত হলেও এগুলো কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। বংশগত বৈশিষ্ট্যের এরূপ সঞ্চারণ পদ্ধতি এবং এর নিয়মগুলি সম্পর্কিত অধ্যয়নই হল জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যার মূল বিষয়বস্তু। মানবদেহের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জৈবিক পদার্থ হল জিন, যা এক একটি জীবকে গঠনগত ও কার্যগতভাবে স্বতন্ত্র করে তোলে, সেই জিনের গঠন ও কার্যকারিতা নিয়ে জানতে গেলে পড়তে হবে জেনেটিক্স।
প্রয়োগের নানা ক্ষেত্র: বংশগতিবিদ্যা তথা জেনেটিক্স মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় ও ব্যবহারোপযোগী পণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়া উদ্ভাবনে সজীব বস্তু তথা জীব থেকে সংগৃহীত জিন এবং এর থেকে উৎপন্ন প্রোটিন বা উৎসেচকগুলির প্রয়োগকৌশল ও তার ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে। জিনগত বিদ্যা ব্যবহারের মাধ্যমে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবগুলিকে (জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অর্গানিজমস) পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়া উন্নীতকরণের কাজে লাগানো হয়। কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, ওষুধ প্রস্তুতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবাণু–সহ অন্যান্য অণুজীবের ব্যবহার দিন দিন অপরিহার্য হয়ে উঠছে।
এছাড়া আরও অনেক কৌশল বা প্রযুক্তি বংশগতিবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত যার মধ্যে গবেষণাগারে কৃত্রিম নিয়েক পদ্ধতিতে ভ্রূণ গঠন, জিন সংশ্লেষ ও তার ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন জীবাণুঘটিত রোগের টিকা (ভ্যাকসিন) প্রস্তুতি অথবা কোনও ক্ষতিগ্রস্ত জিন সংশোধনের (জিন থেরাপি) মাধ্যমে বংশগত কোনও রোগ নিরাময়, উন্নতমানের রোগ প্রতিরোধী ও উচ্চ ফলনশীল কৃষিবীজ প্রস্তুতি, অধিক ওষধি গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ উৎপাদন, অধিক দুগ্ধ ও মাংস উৎপাদনকারী পশুজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, এমন বহু বিষয় জেনেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।
কী পড়ানো হয়: বংশগতি বা জেনেটিক্স নিয়ে বিগত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অনেক যুগান্তকারী বিষয় আবিষ্কৃত হয়েছে। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। উচ্চমাধ্যমিকের পর যারা জেনেটিক্স নিয়ে পড়তে আগ্রহী, তাদের একাদশ–দ্বাদশে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিদ্যা বিষয়গুলি থাকা প্রয়োজন। সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল ১০+২ বোর্ড পরীক্ষায় এগ্রিগেটে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা স্নাতকস্তরে জেনেটিক্স নিয়ে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে। জেনেটিক্স কোর্সটি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ–সহ দেশের প্রায় সব রাজ্যেই সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ মেলে। এই কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক্সে বিএসসি এবং এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। নতুন শিক্ষানীতি (জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০) অনুযায়ী জেনেটিক্সে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি সম্পূর্ণ করার সময়সীমা হল চার বছর। এটি একটি পেশাদারি কোর্স হওযায় এর পাঠ্যক্রম সাধারণ পাঠ্যবিষয়গুলির থেকে অনেকটাই আলাদা। গ্র্যাজুয়েশনের এই চার বছর মেয়াদকালে পড়ুয়াদের জেনেটিক্স এবং এই সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে থিওরেটিক্যাল, প্র্যাকটিকাল এবং ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হয়।
উচ্চশিক্ষার নানা পথ: স্নাতক বা গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ হওয়ার পরে কিছু ছাত্রছাত্রী যেমন চাকরির পথ বেছে নেয়, তেমনই অনেকে আবার উচ্চশিক্ষার পথেও এগিয়ে যায়। এক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর (এমএসসি) এবং গবেষণার (পিএইচডি) পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে। স্নাতকোত্তর স্তরে জেনেটিক্সের আধুনিক বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়, যেমন– হিউম্যান জেনেটিক্স, মলিকিউলার জেনেটিক্স, জেনেটিক্স ও বিবর্তন, মেডিক্যাল জেনেটিক্স প্রভৃতি। এই সময় নির্দিষ্ট একজন অধ্যাপকের অধীনে বিশেষ কোনও বিষয় নিয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ বা ডেজারটেশন জমা করতে হয়। এর পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরা সরাসরি বিভিন্ন গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান (রিসার্চ ইনস্টিটিউট) বা হাসপাতালে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পায়। এর ফলে পড়ুয়ারা কার্যগতভাবে অনেকটাই দক্ষ হয়ে ওঠে যা পরবর্তীকালে তাদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রকে অনেকটাই প্রসারিত করে।
কোথায় কেমন কাজ: জেনেটিক্স নিয়ে পড়াশোনা শেষ করার পরে চাকরি জীবন বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে শুরু হতে পারে। এই বিষয়ের স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা কিংবা শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিপুল চাহিদা রয়েছে। সংরক্ষিত অরণ্য হোক বা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, পশু প্রজননকারী তথা অ্যানিম্যাল ব্রিডার হিসেবে কাজের সুযোগ যেমন রয়েছে, তেমনই স্বীকৃত কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা, শিক্ষকতা প্রভৃতি ক্ষেত্রেও চাকরি বা কাজ পাওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি, জেনেটিক কাউন্সেলর হিসেবে কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় পরিষেবা দেওয়ার কাজও মিলতে পারে। এই বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা নিজ উদ্যোগে ব্যবসা শুরুর কথাও ভাবতে পারে। সাম্প্রতিক অতীতে বহু ছাত্রছাত্রী স্বল্প পরিসরে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করে আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পশু প্রজননকারী, উদ্ভিদ প্রজননকারী, হর্টিকালচার ফার্ম, পোলট্রি ফার্ম, হাইব্রিজ বীজ প্রস্তুতিকরণ, কৃষিক্ষেত্রে ক্ষতিকর পতঙ্গ বা পেস্ট প্রতিরোধী শস্যের বীজ তৈরি ইত্যাদি বহু ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে নিজ উদ্যোগে কাজ বা ব্যবসা শুরু করে স্বনির্ভরতার পথে এগনো যেতে পারে।
বহু সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা তাদের কর্মী নির্বাচনে স্নাতকোত্তর (এমএসসি) বা পিএইচডি ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে। বিভিন্ন হাসপাতাল, নার্সিংহোম, প্যাথলজি বা এনজিও–তে এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক কাউন্সেলরের চাকরি পেতে পারে। পাশাপাশি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টর অথবা প্রোজেক্ট অফিসার হিসেবেও কাজ করা যেতে পারে। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, সরকারি আমলা নির্বাচনের সর্বভারতীয় (ইউপিএসসি সিভিল/ ফরেস্ট সার্ভিস) কিংবা রাজ্যস্তরীয় (ডব্লিঊবিসিএস, ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট সার্ভিস) সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা–সহ সরকারি কর্মী বাছাইয়ের যে কোনও পরীক্ষায় এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা বরাবরই ভাল রেজাল্ট করে আসছে। রাজ্যের স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের প্রার্থীবাছাই পরীক্ষায় যেমন এদের বসার সুযোগ থাকে, তেমনই পিএইচডি ও মাস্টার্স থাকলে কলেজ সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষাতেও বসা যেতে পারে। সেই কারণে, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী গবেষণাকে প্রাধান্য দেয়।
এক্ষেত্রে সিএসআইআর–ইউজিসি পরিচালিত ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট (‘নেট’) বা স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (‘সেট’) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বড় সুযোগ থাকে। নেট বা সেট উত্তীর্ণ প্রার্থীরা গবেষণা চলাকালীন ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। গবেষণায় সুযোগ পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন জানাতে হয় এবং সুযোগ পেলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এছাড়া আগে যেমন বলা হয়েছে, নেট বা সেট উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা সরকারি বা বেসরকারি কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে অধ্যাপনার পথও বেছে নিতে পারে। বর্তমানে তো বটেই, আগামী দিনে জেনেটিক্সের গুরুত্ব বহুগুণে বাড়তে চলেছে। আজ থেকে দশ বছর বা তার পরেও এই বিষয়ের পেশাদারদের গুরুত্ব ক্রমানুসারে বাড়তে থাকবে। কোনও সন্দেহ নেই, এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা ছাত্রছাত্রীদের সামনে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সর্বদাই অপেক্ষমান থাকবে।

নানান খবর

‘জানলা দিয়ে দেখছি বোমা-বিস্ফোরণ, প্রতি মুহূর্তে আতঙ্ক’, ইরান থেকে বেরোতে আজারবাইজানের দিকে যাত্রা শুরু কলকাতার প্রফেসরের!

ফের বড় বিপদ এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে! মাঝপথে কলকাতায় নামিয়ে দেওয়া হল যাত্রীদের

সকাল থেকে একনাগাড়ে তুমুল বৃষ্টি কলকাতায়, দিনভর প্রবল বর্ষণ উত্তর থেকে দক্ষিণে! চরম ভোগান্তি কোন কোন জেলার?

ফের রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া! কসবায় স্নেহের টানে দিদির মৃতদেহ আগলে বোন

মাংসের বিকল্প ‘গোল্ডপ্রো’! নতুন দিগন্ত খুলতে চলেছে এ বার পশ্চিমবঙ্গের বাজারেও

ব্যাঙ্ককর্মীর দুর্ঘটনা, অজ্ঞাতপরিচয় আরপিএফ কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের দমদম জিআরপি-তে

কাউন্সিলর-মেয়র জায়গা ঠিক করেছে, আপাতত ওখানেই বাজার, নতুন ‘মার্কেট’-এর কথা জানালেন মমতা

গভীর রাত থেকে জ্বলছে খিদিরপুরের বাজার, পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান

সরোবরে সাঁতার কাটতে নেমেছিল, লেকের জলের গাছ-গাছালিই কি কাড়ল প্রাণ? মর্মান্তিক পরিণতি কিশোরের

২১ জুলাই: এবার তৃণমূলের প্রচার-পোস্টারে থাকবে শুধু দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জিরই ছবি

ত্রাতা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ, প্রাণঘাতী দুর্ঘটনায় নতুন জীবন পেলেন যুবক চিকিৎসকদের জাদুবলে

লোকাল ট্রেনে সিট নিয়ে বচসা, ধাক্কাধাক্কিতে ট্রেন থেকে পড়ে গেলেন যাত্রী, কাটা গেল পা

কালীঘাটে কেলেঙ্কারি, রাস্তায় ধারালো অস্ত্রের কোপ! খুন সোনার দোকানের কর্মী

রাজধানীতে ফিরবে ফিস ফ্রাই, যাত্রীরা ট্রেনে উঠবেন কার্পেট দিয়ে হেঁটে

ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা, পরিস্থিতি বিচারে কলকাতা–আহমেদাবাদ বিমান যাওয়া–আসা বন্ধ

পছন্দের গন্তব্য গার্ডেনরিচ, দু’টি উপকূলীয় গবেষণা জাহাজ নির্মাণ করতে জিএসআই-এর সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর

যাঁরা শাঁখা-পলা পরেন না তাঁরা কি স্বামীর মঙ্গল চান না? মধুবনীর পোস্টে প্রশ্নের ঝড় সমাজমাধ্যমে

দেহের এই অংশটি অবিকৃত, ৫২০ মিলিয়ন বছর আগের রহস্য দেখে পাগল হলেন বিজ্ঞানীরা

থাকবে না জীবনের খারাপ স্মৃতি, যুগান্তকারী সফলতা হাতে এল বিজ্ঞানীদের

মানুষ নাকি পণ্য বোঝার উপায় নেই, অফিস টাইমে বাইক ট্যাক্সিতে পার্সেল ডেলিভারির নামে এসব কী? জানলে চমকে যাবেন

বীরভূমে বাঘ! সভা চলাকালীন আচমকাই উঠে পড়ল অনুব্রতর ঘাড়ে, হা হয়ে গেলেন বিধায়ক বিকাশ

তাজপুরের সমুদ্রে স্নান করতে গিয়েই বিপত্তি, নিমেষে তলিয়ে গেলেন তিন পর্যটক, তারপর?

নেই হেলমেট, বাইকে মুখোমুখি জাপটে জড়িয়ে যুগল, রোম্যান্সে ঘোর বিপত্তি, হাজার হাজার টাকা জরিমানা

রাস্তার ধারে বড়া পাও থেকে কত্থক, নিজের ছন্দে কীভাবে ভারত মাতালেন কে পপ স্টার জ্যাকসন ওয়াং?

Caste Census: 'এর চেয়ে নিন্দনীয় আর কিছু হতে পারে না...'

ভারতীয় দলে বাড়ল সদস্যের সংখ্যা, ইংল্যান্ড সিরিজের আগে যুক্ত হলেন তারকা পেসার

এসআইপি-তে বিনিয়োগে আগ্রহী? তাহলে জানুন কোটিপতি হওয়ার ১০X২১X১২ সূত্রটি

এমনও সম্ভব! খেলা যেন শেষই হচ্ছে না, নেদারল্যান্ডস-নেপাল ম্যাচে তৈরি হল এক অনন্য রেকর্ড

আপনার দৃষ্টিশক্তি কি প্রখর? ছবিতে সন্তর্পণে লুকিয়ে রয়েছে একটি বিড়াল, দেখুন তো খুঁজে পান কি না

ফটোকপি ছাড়াই আপডেট হবে আধার কার্ড, কবে থেকে চালু হবে এই নিয়ম

নাক দিয়ে সোজা পৌঁছে যায় ফুসফুসে, শরীরকে ভিতর থেকে পচিয়ে দেয় ভয়ঙ্কর ছত্রাক! কীভাবে এই মারাত্মক সংক্রমণ এড়াবেন?

পাঁচদিনের টেস্ট ম্যাচ আর খেলা হবে না এই দেশগুলির, নয়া নিয়ম আনতে চলেছে আইসিসি

চারদিকে ধোঁয়া, দেখেই ব্যালকনি থেকে লাফিয়ে বাঁচার চেষ্টা ডাক্তারি পড়ুয়াদের, দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিও

কারাগারে সুকেশ, প্রেমিকের জন্য মন উচাটন; শান্ত করতে কার কাছে গেলেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ?

অমরনাথ যাত্রা রুট 'নো ফ্লাইং জোন'! যাত্রীদের নিরাপত্তায় পদক্ষেপ প্রশাসনের

আহমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনা কেড়েছে ভারতীয় ক্রিকেটারের প্রাণ, তেইশেই শেষ স্বপ্ন

এই দু'জনেই অশান্তির জন্য লোক যোগাড় করে এনেছিল, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার দুই মাস্টারমাইন্ড

ঋণ শোধে ব্যর্থ স্বামী, স্ত্রীকে দেখেই রে-রে করে উঠলেন মহাজন, নিম গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন!

ভিটামিনের অভাবেও বাড়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি! জানেন কোন ভিটামিন কম থাকলে তিলে তিলে শেষ হয় শরীর?