শুক্রবার ০৪ জুলাই ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

কলকাতা | দশ বছর পরেও বাড়বে গুরুত্ব, ভবিষ্যত সুনিশ্চিত করছে জেনেটিক্স

Kaushik Roy | ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০০ : ৪৬Kaushik Roy


ভাস্কর চৌধুরি: পরিবারে কোনও সন্তান জন্মালে স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে তার তুলনামূলক আলোচনা শুরু হয়, যেমন– চোখগুলো বাবার মতো, মায়ের মতো গায়ের রং পেয়েছে, থুতনিটা ঠিক যেন দাদুর মতো ইত্যাদি। এই ঘটনাগুলি সম্ভাবনার সঙ্গে জড়িত হলেও এগুলো কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। বংশগত বৈশিষ্ট্যের এরূপ সঞ্চারণ পদ্ধতি এবং এর নিয়মগুলি সম্পর্কিত অধ্যয়নই হল জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যার মূল বিষয়বস্তু। মানবদেহের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জৈবিক পদার্থ হল জিন, যা এক একটি জীবকে গঠনগত ও কার্যগতভাবে স্বতন্ত্র করে তোলে, সেই জিনের গঠন ও কার্যকারিতা নিয়ে জানতে গেলে পড়তে হবে জেনেটিক্স।

প্রয়োগের নানা ক্ষেত্র: বংশগতিবিদ্যা তথা জেনেটিক্স মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় ও ব্যবহারোপযোগী পণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়া উদ্ভাবনে সজীব বস্তু তথা জীব থেকে সংগৃহীত জিন এবং এর থেকে উৎপন্ন প্রোটিন বা উৎসেচকগুলির প্রয়োগকৌশল ও তার ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে। জিনগত বিদ্যা ব্যবহারের মাধ্যমে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবগুলিকে (‌জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অর্গানিজমস)‌ পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়া উন্নীতকরণের কাজে লাগানো হয়। কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, ওষুধ প্রস্তুতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবাণু–সহ অন্যান্য অণুজীবের ব্যবহার দিন দিন অপরিহার্য হয়ে উঠছে।

এছাড়া আরও অনেক কৌশল বা প্রযুক্তি বংশগতিবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত যার মধ্যে গবেষণাগারে কৃত্রিম নিয়েক পদ্ধতিতে ভ্রূণ গঠন, জিন সংশ্লেষ ও তার ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন জীবাণুঘটিত রোগের টিকা (‌ভ্যাকসিন)‌ প্রস্তুতি অথবা কোনও ক্ষতিগ্রস্ত জিন সংশোধনের (‌জিন থেরাপি)‌ মাধ্যমে বংশগত কোনও রোগ নিরাময়, উন্নতমানের রোগ প্রতিরোধী ও উচ্চ ফলনশীল কৃষিবীজ প্রস্তুতি, অধিক ওষধি গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ উৎপাদন, অধিক দুগ্ধ ও মাংস উৎপাদনকারী পশুজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, এমন বহু বিষয় জেনেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।

কী পড়ানো হয়: বংশগতি বা জেনেটিক্স নিয়ে বিগত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অনেক যুগান্তকারী বিষয় আবিষ্কৃত হয়েছে। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। উচ্চমাধ্যমিকের পর যারা জেনেটিক্স নিয়ে পড়তে আগ্রহী, তাদের একাদশ–দ্বাদশে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিদ্যা বিষয়গুলি থাকা প্রয়োজন। সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল ১০+‌২ বোর্ড পরীক্ষায় এগ্রিগেটে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা স্নাতকস্তরে জেনেটিক্স নিয়ে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে। জেনেটিক্স কোর্সটি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ–সহ দেশের প্রায় সব রাজ্যেই সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ মেলে। এই কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক্সে বিএসসি এবং এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। নতুন শিক্ষানীতি (‌জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০)‌ অনুযায়ী জেনেটিক্সে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি সম্পূর্ণ করার সময়সীমা হল চার বছর। এটি একটি পেশাদারি কোর্স হওযায় এর পাঠ্যক্রম সাধারণ পাঠ্যবিষয়গুলির থেকে অনেকটাই আলাদা। গ্র্যাজুয়েশনের এই চার বছর মেয়াদকালে পড়ুয়াদের জেনেটিক্স এবং এই সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে থিওরেটিক্যাল, প্র্যাকটিকাল এবং ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হয়।

উচ্চশিক্ষার নানা পথ: স্নাতক বা গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ হওয়ার পরে কিছু ছাত্রছাত্রী যেমন চাকরির পথ বেছে নেয়, তেমনই অনেকে আবার উচ্চশিক্ষার পথেও এগিয়ে যায়। এক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর (‌এমএসসি)‌ এবং গবেষণার (‌পিএইচডি)‌ পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে। স্নাতকোত্তর স্তরে জেনেটিক্সের আধুনিক বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়, যেমন– হিউম্যান জেনেটিক্স, মলিকিউলার জেনেটিক্স, জেনেটিক্স ও বিবর্তন, মেডিক্যাল জেনেটিক্স প্রভৃতি। এই সময় নির্দিষ্ট একজন অধ্যাপকের অধীনে বিশেষ কোনও বিষয় নিয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ বা ডেজারটেশন জমা করতে হয়। এর পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরা সরাসরি বিভিন্ন গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান (‌রিসার্চ ইনস্টিটিউট)‌ বা হাসপাতালে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পায়। এর ফলে পড়ুয়ারা কার্যগতভাবে অনেকটাই দক্ষ হয়ে ওঠে যা পরবর্তীকালে তাদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রকে অনেকটাই প্রসারিত করে।

কোথায় কেমন কাজ: জেনেটিক্স নিয়ে পড়াশোনা শেষ করার পরে চাকরি জীবন বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে শুরু হতে পারে। এই বিষয়ের স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা কিংবা শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিপুল চাহিদা রয়েছে। সংরক্ষিত অরণ্য হোক বা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, পশু প্রজননকারী তথা অ্যানিম্যাল ব্রিডার হিসেবে কাজের সুযোগ যেমন রয়েছে, তেমনই স্বীকৃত কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা, শিক্ষকতা প্রভৃতি ক্ষেত্রেও চাকরি বা কাজ পাওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি, জেনেটিক কাউন্সেলর হিসেবে কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় পরিষেবা দেওয়ার কাজও মিলতে পারে। এই বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা নিজ উদ্যোগে ব্যবসা শুরুর কথাও ভাবতে পারে। সাম্প্রতিক অতীতে বহু ছাত্রছাত্রী স্বল্প পরিসরে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করে আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পশু প্রজননকারী, উদ্ভিদ প্রজননকারী, হর্টিকালচার ফার্ম, পোলট্রি ফার্ম, হাইব্রিজ বীজ প্রস্তুতিকরণ, কৃষিক্ষেত্রে ক্ষতিকর পতঙ্গ বা পেস্ট প্রতিরোধী‌ শস্যের বীজ তৈরি ইত্যাদি বহু ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে নিজ উদ্যোগে কাজ বা ব্যবসা শুরু করে স্বনির্ভরতার পথে এগনো যেতে পারে।

বহু সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা তাদের কর্মী নির্বাচনে স্নাতকোত্তর (‌এমএসসি)‌ বা পিএইচডি ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে। বিভিন্ন হাসপাতাল, নার্সিংহোম, প্যাথলজি বা এনজিও–তে এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক কাউন্সেলরের চাকরি পেতে পারে। পাশাপাশি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টর অথবা প্রোজেক্ট অফিসার হিসেবেও কাজ করা যেতে পারে। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, সরকারি আমলা নির্বাচনের সর্বভারতীয় (‌ইউপিএসসি সিভিল/‌ ফরেস্ট সার্ভিস)‌ কিংবা রাজ্যস্তরীয় (‌ডব্লিঊবিসিএস, ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট সার্ভিস)‌ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা–সহ সরকারি কর্মী বাছাইয়ের যে কোনও পরীক্ষায় এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা বরাবরই ভাল রেজাল্ট করে আসছে। রাজ্যের স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের প্রার্থীবাছাই পরীক্ষায় যেমন এদের বসার সুযোগ থাকে, তেমনই পিএইচডি ও মাস্টার্স থাকলে কলেজ সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষাতেও বসা যেতে পারে। সেই কারণে, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী গবেষণাকে প্রাধান্য দেয়।

এক্ষেত্রে সিএসআইআর–ইউজিসি পরিচালিত ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট (‌‘‌নেট’)‌ বা স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (‌‘‌সেট’‌)‌ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বড় সুযোগ থাকে। নেট বা সেট উত্তীর্ণ প্রার্থীরা গবেষণা চলাকালীন ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। গবেষণায় সুযোগ পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন জানাতে হয় এবং সুযোগ পেলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এছাড়া আগে যেমন বলা হয়েছে, নেট বা সেট উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা সরকারি বা বেসরকারি কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে অধ্যাপনার পথও বেছে নিতে পারে। বর্তমানে তো বটেই, আগামী দিনে জেনেটিক্সের গুরুত্ব বহুগুণে বাড়তে চলেছে। আজ থেকে দশ বছর বা তার পরেও এই বিষয়ের পেশাদারদের গুরুত্ব ক্রমানুসারে বাড়তে থাকবে। কোনও সন্দেহ নেই, এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা ছাত্রছাত্রীদের সামনে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সর্বদাই অপেক্ষমান থাকবে।‌




নানান খবর

দোষী সঞ্জয়কে মৃত্যুদণ্ড দিলেন বিচারক অনির্বাণ, দশ বছর পুরনো জোড়া খুনের মামলায় সাজা ঘোষণা শিয়ালদহ আদালতে

স্থাপত্য়ের ঐতিহ্য়, অম্বুজা নেওটিয়ার আয়োজনে বিশেষ অনুষ্ঠান

সল্টলেকে সরকারি আবাসন থেকে উদ্ধার ছাত্রীর রক্তাক্ত দেহ, আত্মহত্যা নয় দাবি পরিবারের, তদন্তে পুলিশ

থাকবে না আর চাকরি, কসবা কাণ্ডে মনোজিতের বিরুদ্ধে পরপর পদক্ষেপ

কলকাতার এক ছোট্ট মেয়ের উপাখ্যান: অদম্য ইচ্ছের জোরে ক্যানসার জয়ের পর হিমালয় জয়!

শুরু পথচলা, আত্মপ্রকাশ করল পারফর্মিং আর্টস-এর পত্রিকা 'কথা সালংকারা'

কেনা জলে বিপদের আশঙ্কা কতটা, নিত্যপ্রয়োজনে ব্যবহৃত পানীয় জল সুরক্ষিত তো? দুরারোগ্য ব্যাধি হাতছানি দিচ্ছে কি

বেলগাছিয়ায় লাইনে ঝাঁপ যাত্রীর, কয়েক ঘণ্টার তফাতে ফের বন্ধ মেট্রো, ভোগান্তির চরমে নিত্যযাত্রীরা

জলে ডুবে গিয়েছে লাইন, অফিস টাইমে ফের মেট্রো বিভ্রাট, চরম ভোগান্তি নিত্যযাত্রীদের

ধর্ষণ কাণ্ডে সিপিএম-এর ‘নায়ক’ আসলে ‘খলনায়ক’? নারী কর্মীরাই বলছেন, “চুপ কর...”

স্বাস্থ্য পরিষেবা, চিকিৎসা গবেষণা এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ: শহর কলকাতায় আয়োজিত হল ‘হোপকন’

সল্টলেক জিডি ব্লকে আগমনীর আগমন : সপরিবারে মা আসছেন 'টানা রিক্সায়'!

কসবার ঘটনায় ‘অসংবেদনশীল’ মন্তব্য, মদন মিত্রকে শোকজ করল তৃণমূল কংগ্রেস

৫২ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে এই সেতু, ট্রেন বা বিমান ধরার তাড়া থাকলে এখনই জেনে নিন বিকল্প রাস্তা

কলকাতায় শুরু হল ‘রক্ষা পেনশন সমাধান আয়োজন’ – প্রাক্তন সেনাদের পাশে ভারতীয় সেনা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

আকাশ দীপের জোড়া উইকেট, দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপে ইংল্যান্ড

আকাশ দীপের জোড়া উইকেট, দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপে ইংল্যান্ড

মাত্র ১৪ বছর বয়সেই আত্মহত্যা! মুম্বইয়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর সন্তান কেন শেষ করে দিল নিজেকে? শুনলে শিউরে উঠবেন

'ব্রাহ্মস রুখতে ছিল মাত্র ৩০-৪৫ সেকেন্ড সময়', বড় স্বীকারোক্তি পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজের সহযোগীর

খাদ্যে বিষয়ক্রিয়ার কারণে পর পর ৬০ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ, গুজরাটে চাঞ্চল্যকর ঘটনা

প্যান কার্ড হারিয়েছেন? মহা-বিপদ, জেনে নিন সুরাহা মিলবে কীভাবে?

৫, ১০ নাকি ২০, আইটিআর দাখিলের কত দিন পরে রিফান্ড মিলবে? জেনে নিন

'ভানুপ্রিয়া ভূতের হোটেল'-এর শুটিং ফ্লোরে সাংঘাতিক দুর্ঘটনা! হাসপাতালে ভর্তি স্বস্তিকা দত্ত! কী হয়েছে অভিনেত্রীর? 

নিয়মে বড় বদল, এখন থেকে এই নথি ছাড়া প্যান কার্ড তৈরি অসম্ভব

উদ্দেশ্য ছিল অপহরণ! অথচ সারা শরীরে ক্ষতের চিহ্ন, বালকের চরম পরিণতিতে হুলুস্থুল চারিদিক

রজতাভ দত্তর সঙ্গে 'উগ্র' যাত্রা শুরু প্রীতমের, ছবি নিয়ে কী বললেন টলিপাড়ার নতুন পরিচালক?

প্রতি বছরই সিরাজউদ্দৌলার সমাধিতে ফুল দিয়ে আসেন মীরজাফরের বংশধররা, কিন্তু এবছর গেলেন না, কী ঘটল?

স্বাচ্ছন্দ্যের অবসর, এলআইসি-র এই প্রকল্পে প্রতি মাসে মিলবে ১৫ হাজার টাকা করে, জানুন কী করতে হবে?

ভূতুড়ে স্কুল, ভুয়ো পড়ুয়া! বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশে সংখ্যালঘু স্কলারশিপে ৫৭ লাখ টাকার কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস

হাতে ট্যাটু, পাকানো গোঁফ, আগুনে ব্যক্তিত্ব — রজনীকান্তকে টক্কর দিতে এল দাহা! আমিরের এই রূপ দেখেছেন আগে?

‘ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম আমার ঠিকানা’, বিশাল টর্নেডোর সামনেই বাগদান সারলেন মার্কিন দম্পতি, দেখুন ভাইরাল ছবি

বর্ষায় ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ছে পোষ্য? কীভাবে যত্ন নিলে পরজীবী সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে পরিবারের আদরের সদস্য?

‘করিনাকে-ই চাই, ওকে পেলে কাল থেকেই শুটিংয়ে আসব!’ অক্ষয়ের বিরুদ্ধে কী কী বিস্ফোরক দাবি প্রাক্তন সেন্সর বোর্ড কর্তার?

সারা গায়ে কাঁটা, তবুও তাঁকেই পছন্দ করে বিয়ে করলেন মেক্সিকোর মেয়র, কেন? দেখুন ভিডিও

ডায়াবেটিস নিয়ে চিন্তা শেষ! নিয়ম করে পাতে রাখুন তিন বীজ, চিরতরে বন্ধ হবে ব্লাড সুগারের দাপাদাপি

মাত্র একটা হলে চললেও দর্শকের ভালবাসায় ভরপুর 'আপিস'

চরম পৈশাচিক, সারা রাত ধরে ডাকায় ঘুমে ব্যাঘাত, পাঁচ কুকুরছানাকে পিটিয়ে মারল মধ্যপ্রদেশের ব্যক্তি

অভিশপ্ত মাতৃত্ব! মায়ের হাতে সদ্যজাতের হত্যার প্রবণতা মানসিক বিকার না কি হিংসার বহিঃপ্রকাশ?

টেস্টে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি গিলের, ভারত অধিনায়কের ইংল্যান্ড শাসন

সোশ্যাল মিডিয়া