সোমবার ২৭ অক্টোবর ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

কলকাতা | দশ বছর পরেও বাড়বে গুরুত্ব, ভবিষ্যত সুনিশ্চিত করছে জেনেটিক্স

Kaushik Roy | ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০০ : ৪৬Kaushik Roy
ভাস্কর চৌধুরি: পরিবারে কোনও সন্তান জন্মালে স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে তার তুলনামূলক আলোচনা শুরু হয়, যেমন– চোখগুলো বাবার মতো, মায়ের মতো গায়ের রং পেয়েছে, থুতনিটা ঠিক যেন দাদুর মতো ইত্যাদি। এই ঘটনাগুলি সম্ভাবনার সঙ্গে জড়িত হলেও এগুলো কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। বংশগত বৈশিষ্ট্যের এরূপ সঞ্চারণ পদ্ধতি এবং এর নিয়মগুলি সম্পর্কিত অধ্যয়নই হল জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যার মূল বিষয়বস্তু। মানবদেহের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জৈবিক পদার্থ হল জিন, যা এক একটি জীবকে গঠনগত ও কার্যগতভাবে স্বতন্ত্র করে তোলে, সেই জিনের গঠন ও কার্যকারিতা নিয়ে জানতে গেলে পড়তে হবে জেনেটিক্স।

প্রয়োগের নানা ক্ষেত্র: বংশগতিবিদ্যা তথা জেনেটিক্স মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় ও ব্যবহারোপযোগী পণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়া উদ্ভাবনে সজীব বস্তু তথা জীব থেকে সংগৃহীত জিন এবং এর থেকে উৎপন্ন প্রোটিন বা উৎসেচকগুলির প্রয়োগকৌশল ও তার ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে। জিনগত বিদ্যা ব্যবহারের মাধ্যমে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবগুলিকে (‌জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অর্গানিজমস)‌ পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়া উন্নীতকরণের কাজে লাগানো হয়। কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, ওষুধ প্রস্তুতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবাণু–সহ অন্যান্য অণুজীবের ব্যবহার দিন দিন অপরিহার্য হয়ে উঠছে।

এছাড়া আরও অনেক কৌশল বা প্রযুক্তি বংশগতিবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত যার মধ্যে গবেষণাগারে কৃত্রিম নিয়েক পদ্ধতিতে ভ্রূণ গঠন, জিন সংশ্লেষ ও তার ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন জীবাণুঘটিত রোগের টিকা (‌ভ্যাকসিন)‌ প্রস্তুতি অথবা কোনও ক্ষতিগ্রস্ত জিন সংশোধনের (‌জিন থেরাপি)‌ মাধ্যমে বংশগত কোনও রোগ নিরাময়, উন্নতমানের রোগ প্রতিরোধী ও উচ্চ ফলনশীল কৃষিবীজ প্রস্তুতি, অধিক ওষধি গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ উৎপাদন, অধিক দুগ্ধ ও মাংস উৎপাদনকারী পশুজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ, এমন বহু বিষয় জেনেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।

কী পড়ানো হয়: বংশগতি বা জেনেটিক্স নিয়ে বিগত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অনেক যুগান্তকারী বিষয় আবিষ্কৃত হয়েছে। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। উচ্চমাধ্যমিকের পর যারা জেনেটিক্স নিয়ে পড়তে আগ্রহী, তাদের একাদশ–দ্বাদশে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিদ্যা বিষয়গুলি থাকা প্রয়োজন। সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল ১০+‌২ বোর্ড পরীক্ষায় এগ্রিগেটে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা স্নাতকস্তরে জেনেটিক্স নিয়ে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে। জেনেটিক্স কোর্সটি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ–সহ দেশের প্রায় সব রাজ্যেই সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ মেলে। এই কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক্সে বিএসসি এবং এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। নতুন শিক্ষানীতি (‌জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০)‌ অনুযায়ী জেনেটিক্সে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি সম্পূর্ণ করার সময়সীমা হল চার বছর। এটি একটি পেশাদারি কোর্স হওযায় এর পাঠ্যক্রম সাধারণ পাঠ্যবিষয়গুলির থেকে অনেকটাই আলাদা। গ্র্যাজুয়েশনের এই চার বছর মেয়াদকালে পড়ুয়াদের জেনেটিক্স এবং এই সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে থিওরেটিক্যাল, প্র্যাকটিকাল এবং ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হয়।

উচ্চশিক্ষার নানা পথ: স্নাতক বা গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ হওয়ার পরে কিছু ছাত্রছাত্রী যেমন চাকরির পথ বেছে নেয়, তেমনই অনেকে আবার উচ্চশিক্ষার পথেও এগিয়ে যায়। এক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর (‌এমএসসি)‌ এবং গবেষণার (‌পিএইচডি)‌ পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে। স্নাতকোত্তর স্তরে জেনেটিক্সের আধুনিক বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়, যেমন– হিউম্যান জেনেটিক্স, মলিকিউলার জেনেটিক্স, জেনেটিক্স ও বিবর্তন, মেডিক্যাল জেনেটিক্স প্রভৃতি। এই সময় নির্দিষ্ট একজন অধ্যাপকের অধীনে বিশেষ কোনও বিষয় নিয়ে গবেষণামূলক প্রবন্ধ বা ডেজারটেশন জমা করতে হয়। এর পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরা সরাসরি বিভিন্ন গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান (‌রিসার্চ ইনস্টিটিউট)‌ বা হাসপাতালে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পায়। এর ফলে পড়ুয়ারা কার্যগতভাবে অনেকটাই দক্ষ হয়ে ওঠে যা পরবর্তীকালে তাদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রকে অনেকটাই প্রসারিত করে।

কোথায় কেমন কাজ: জেনেটিক্স নিয়ে পড়াশোনা শেষ করার পরে চাকরি জীবন বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে শুরু হতে পারে। এই বিষয়ের স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা কিংবা শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিপুল চাহিদা রয়েছে। সংরক্ষিত অরণ্য হোক বা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, পশু প্রজননকারী তথা অ্যানিম্যাল ব্রিডার হিসেবে কাজের সুযোগ যেমন রয়েছে, তেমনই স্বীকৃত কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা, শিক্ষকতা প্রভৃতি ক্ষেত্রেও চাকরি বা কাজ পাওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি, জেনেটিক কাউন্সেলর হিসেবে কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় পরিষেবা দেওয়ার কাজও মিলতে পারে। এই বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা নিজ উদ্যোগে ব্যবসা শুরুর কথাও ভাবতে পারে। সাম্প্রতিক অতীতে বহু ছাত্রছাত্রী স্বল্প পরিসরে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করে আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পশু প্রজননকারী, উদ্ভিদ প্রজননকারী, হর্টিকালচার ফার্ম, পোলট্রি ফার্ম, হাইব্রিজ বীজ প্রস্তুতিকরণ, কৃষিক্ষেত্রে ক্ষতিকর পতঙ্গ বা পেস্ট প্রতিরোধী‌ শস্যের বীজ তৈরি ইত্যাদি বহু ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে নিজ উদ্যোগে কাজ বা ব্যবসা শুরু করে স্বনির্ভরতার পথে এগনো যেতে পারে।

বহু সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা তাদের কর্মী নির্বাচনে স্নাতকোত্তর (‌এমএসসি)‌ বা পিএইচডি ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে। বিভিন্ন হাসপাতাল, নার্সিংহোম, প্যাথলজি বা এনজিও–তে এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা জেনেটিক কাউন্সেলরের চাকরি পেতে পারে। পাশাপাশি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টর অথবা প্রোজেক্ট অফিসার হিসেবেও কাজ করা যেতে পারে। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, সরকারি আমলা নির্বাচনের সর্বভারতীয় (‌ইউপিএসসি সিভিল/‌ ফরেস্ট সার্ভিস)‌ কিংবা রাজ্যস্তরীয় (‌ডব্লিঊবিসিএস, ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট সার্ভিস)‌ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা–সহ সরকারি কর্মী বাছাইয়ের যে কোনও পরীক্ষায় এই বিষয়ের প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীরা বরাবরই ভাল রেজাল্ট করে আসছে। রাজ্যের স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের প্রার্থীবাছাই পরীক্ষায় যেমন এদের বসার সুযোগ থাকে, তেমনই পিএইচডি ও মাস্টার্স থাকলে কলেজ সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষাতেও বসা যেতে পারে। সেই কারণে, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী গবেষণাকে প্রাধান্য দেয়।

এক্ষেত্রে সিএসআইআর–ইউজিসি পরিচালিত ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট (‌‘‌নেট’)‌ বা স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (‌‘‌সেট’‌)‌ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বড় সুযোগ থাকে। নেট বা সেট উত্তীর্ণ প্রার্থীরা গবেষণা চলাকালীন ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। গবেষণায় সুযোগ পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন জানাতে হয় এবং সুযোগ পেলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এছাড়া আগে যেমন বলা হয়েছে, নেট বা সেট উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা সরকারি বা বেসরকারি কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে অধ্যাপনার পথও বেছে নিতে পারে। বর্তমানে তো বটেই, আগামী দিনে জেনেটিক্সের গুরুত্ব বহুগুণে বাড়তে চলেছে। আজ থেকে দশ বছর বা তার পরেও এই বিষয়ের পেশাদারদের গুরুত্ব ক্রমানুসারে বাড়তে থাকবে। কোনও সন্দেহ নেই, এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা ছাত্রছাত্রীদের সামনে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সর্বদাই অপেক্ষমান থাকবে।‌

নানান খবর

প্রকাশ পেল ‘নাটমন্দির’ পত্রিকার শততম সংখ্যা, জমজমাট কবিতা উৎসবের সাক্ষী থাকল কলকাতা

আচমকা বুকে ব্যথা, শরীরে বিষক্রিয়া? আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসকের রহস্যমৃত্যুর পিছনে চমকে ওঠা কারণ!

কলকাতা বিমানবন্দরে রচিত হল ইতিহাস, রবিবার থেকেই চালু চিনের উদ্দেশ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবা, জানুন বিস্তারিত

ভারত-চীন সরাসরি উড়ান পুনরায় চালু: নতুন ইতিহাসের সাক্ষী রইল কলকাতা

রেসকোর্সের ধারে কাপড়ে ঢাকা গাড়ি!  টর্চ ফেলতেই দেখা গেল ভেতরে যুবক-যুবতী... এ কী অবস্থা!

ফের রক্তাক্ত ফুটপাত, খাস কলকাতায় যুবকের গলায় লোহার রড ঢুকিয়ে খুন, ছোট্ট বচসার জেরে ভয়ঙ্কর কাণ্ড

সোমবার সাবধান, ছটপুজোয় কম চলবে মেট্রো, ব্লু ও গ্রিন লাইনে বিরাট বদল, ঘোষণা করলেন মেট্রো কর্তৃপক্ষ

বিরল কিডনি রোগে আক্রান্ত শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে একাধিক পদক্ষেপ, সচেতনতা বৃদ্ধিতে চিকিৎসকদের সম্মিলিত উদ্যোগ

সরকারি হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে কড়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা, দিলেন একাধিক পরামর্শ-নির্দেশ

বিধাননগর রোডে এই চারটি ট্রেন আর থামবে না, বিপাকে যাত্রীরা

সম্পূর্ণ অ্যাপ-ভিত্তিক টিকিটিং ব্যবস্থার পথে কলকাতা মেট্রো, যাত্রীদের হাতে শুধু মোবাইলই যথেষ্ট!

হোটেলের খাটের ভিতর যুবকের পচা-গলা দেহ, খাস কলকাতায় ফের হাড়হিম করা খুন!

ভোটের আগে বড় বিপদ শুভেন্দুর, রইল না 'এফআইআর' রক্ষাকবচ, বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত করবে সিবিআইও!

কালীপুজোর বিসর্জনে গোলমাল, নাগেরবাজারে পেট্রল ঢেলে এক যুবককে পুড়িয়ে দিল তাঁর বন্ধুরা

ভাইফোঁটার সকালে আমহার্স্ট স্ট্রিটে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকল 

ডাক্তার না দেখিয়েই বাচ্চাকে অ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন? ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে আনছেন না তো?

টি–টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগেই অজি দলে বড় ঝটকা, এই ক্রিকেটার না থাকায় সুবিধা পাবেন সূর্যরা?‌ 

ভারত–অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ সেমিতে বৃষ্টির ভ্রুকুটি, খেলা ভেস্তে গেলে কোন দল ফাইনালে যাবে জানুন 

'ওঁর বাবা আমায় ধর্ষণ করেছিল', দাবি অভিযুক্তের স্ত্রীর, দিল্লি ইউনিভার্সিটির ছাত্রীর ওপর অ্যাসিড হামলা কাণ্ডে নাটকীয় মোড়

মাত্র ২৫ বছরেই শেষ প্রাণ! কেন আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন বলিউডের এই জনপ্রিয় অভিনেতা?

জুনিয়র কর্মীকে যৌন নির্যাতন, ব্ল্যাকমেল! সত্য ফাঁস হতেই গ্রেপ্তার সরকারি কর্মী, ঘটনা ঘিরে তোলপাড় এই রাজ্যে

দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হতে চলেছেন সূর্য কান্ত, কবে থেকে দায়িত্ব নেবেন সুপ্রিম কোর্টের এই বিচারপতি

অল্পেই হাত-পা একেবারে ঠান্ডা বরফ! ভয়-টেনশন ভেবে ভুল করবেন না, শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ভয়ঙ্কর রোগ

১৪১ বলে দ্বিশতরান, নতুন দলের হয়ে রঞ্জিতে ইতিহাস ব্রাত্য তারকার

‘এসআইআর’ ভোটার তালিকা কী, পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারে কি এটি গুরুত্বপূর্ণ? কী বলছেন রাজনৈতিক নেতা ও বিশ্লেষকরা

বক্সঅফিস না কনটেন্ট বাংলা ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যৎ কী ?

অ্যাশেজের আগেই বড় ধাক্কা অস্ট্রেলিয়া শিবিরে, কী হল স্মিথদের সাজঘরে?

চোট সারিয়ে দলে ফিরলেন বাভুমা, ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের 

নভেম্বরের শুরুতেই বাংলায় বাড়িতে বাড়িতে বুথ লেভেল অফিসাররা, কী প্রক্রিয়ায় হবে এসআইআর? জানুন বিস্তারিত

ছেলে শ্রেয়সের পাশে থাকতে অজিভূমে উড়ে যেতে চাইছেন শ্রেয়সের মা–বাবা, বোর্ড ভিসা নিয়ে কী বলছে জানুন

বাংলায় এসআইআর আগামিকাল থেকেই, জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

কুমার শানুর সঙ্গে ‘প্রেম’ নিয়ে কুনিকাকে খোঁচা মিকার, শোনামাত্রই যা করে উঠলেন সলমন, দেখে চক্ষু চড়কগাছ নেটপাড়ার!

নতুন বছর পর্যন্ত মুক্তি পিছিয়ে গেল এই বাংলা ছবিগুলোর!

'এবার বন্ধ হোক...', বিরাট-রোহিতের পাশে দাঁড়িয়ে নির্বাচকদের সতর্ক করলেন প্রাক্তন তারকা

বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, বন্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় মান্থার জেরে অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশায় লাল সতর্কতা

শ্রীরামপুর আদালতে পাঁচিল তোলা ঘিরে বিক্ষোভ, এসডিও–র পদক্ষেপে ক্ষোভ ল ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের

'এত অপমানিত আগে কখনো হইনি'- দেবশ্রী রায়

রঞ্জিতে পারফর্ম করেই আগরকারকে একহাত নিলেন এই ক্রিকেটার

সোশ্যাল মিডিয়া