আজকাল ওয়েবডেস্ক: বদলাপুরের নার্সারি পড়ুয়াদের যৌন হেনস্থায় মূল অভিযুক্তর মৃত্যু হয়েছে পুলিশের গুলিতে। আর তার পর থেকেই রাজনৈতিক চাপান-উতোর মহারাষ্ট্রে।
সোমবার মূল অভিযুক্ত অক্ষয় শিন্ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তালোজা জেলে । সেখান থেকে ফেরার সময়তেই আচমকা সে পুলিশের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়, লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বলেও জানা গিয়েছে। তারপরেই পুলিশের গুলিতে জখম হয় অক্ষয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
অক্ষয়ের মৃত্যুতে সে রাজ্যে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপান-উতোর। বিরোধীরা এই ঘটনা এনকাউন্টার ছাড়া অন্য কিছু বলতে নারাজ। তাদের যুক্তি এক অপরাধী, হাতকড়া পরানো অবস্থায় কী করেই বা ছিনিয়ে নেবে বন্দুক?
বিরোধীদের এই বক্তব্যের উত্তর দিয়েছেন খোদ একনাথ শিন্ডে। তাঁর সাফ বক্তব্য পুলিশ আত্মরক্ষায় গুলি চালিয়েছে। তিনি বলছেন, ‘আগে, বিরোধী দলগুলি দাবি করেছিল যে অক্ষয় শিন্ডেকে ফাঁসি দেওয়া হোক, এখন তারা তার পক্ষ নিচ্ছে এবং মহারাষ্ট্র পুলিশের সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। বিরোধী নেতাদের এই ধরনের কাজ নিন্দনীয় এবং দুর্ভাগ্যজনক।‘
বিরোধীরা মনে করছে, রাজনৈতিক সহানভূতি পেতেই এই এনকাউন্টার করেছ সরকার। যদিও উপ মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, বিরোধীরা সরকারের সব সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে থাকে।
