আজকাল ওয়েবডেস্কঃ ভিটামিন ডি শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। যার খাটতিতে হাড় ক্ষয়, একাধিক শারীরিক রোগ তো বটেই, প্রভাব পড়ে চুলে-ত্বকের স্বাস্থ্যে। সার্বিকভাবে কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সারা বিশ্বে এখন ভিটামিন ডি-র ঘাটতি একটি বড় সমস্যা।
2
9
ভিটামিন ডি-এর সবচেয়ে বড় উৎস হল সূর্য। আমাদের ত্বক সূর্যালোক থেকেই এই ভিটামিন তৈরি করে নেয়। কিন্তু সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ভারতের মতো দেশে যেখানে সূর্য রশ্মির কোনও অভাব নেই, সেখানেও অধিকাংশ নাগরিকের দেহে এই ভিটামিনের ঘাটতি রয়েছে। যার নেপথ্যে সূর্যের আলো দেহের স্পর্শ পায় না। সেক্ষেত্রে বেশ কিছু খাবার নিয়মিত খেলে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতিতে ভুগবেন না।
3
9
সামুদ্রিক মাছঃ ভিটামিন-ডি এর সেরা প্রাকৃতিক উৎসগুলির মধ্যে একটি হল সামুদ্রিক মাছ। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরির সঙ্গে হৃদপিণ্ড এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে সাহায্য করে বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ।
4
9
মাশরুমঃ মাশরুম হল ভিটামিন ডি- এর একটি দারুণ উদ্ভিদ ভিত্তিক উৎস। নিরামিষাশীরা এই ভিটামিনের ঘাটতি মেটাতে নিয়মিত মাশরুম খেতে পারেন।
5
9
ডিমের কুসুমঃ ভিটামিন ডি-এর একটি চমৎকার উৎস হল ডিমের কুসুম। খাদ্যতালিকায় রোজ ডিম রাখলে ভিটামিন ডি-এর অভাবে ভুগবেন না।
6
9
কড লিভার অয়েলঃ ভিটামিন ডি, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির ভান্ডার কড লিভার। এটি একটি পরিপূরক হিসাবে খেতে পারেন।
7
9
* দুগ্ধজাত দ্রব্যঃ যে কোনও দুগ্ধজাত দ্রব্য কেবল ভিটামিন ডি সরবরাহ করে না, শরীরে ক্যালসিয়ামও জোগায়। যা হাড়কে দারুণভাবে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
8
9
সয়াবিনঃ সয়াবিন শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। তাই সারা বছরই সয়াবিন ডায়েটে রাখতে পারেন।
9
9
সূর্যমুখী ফুলের বীজঃ ভিটামিন ডি-এর খুব ভাল উৎস সূর্যমুখী ফুলের বীজ। অল্প খিদে পেলে বাইরের মুখরোচক, তেলে ভাজা খাবারের বদলে এই এই বীজ খেতে পারেন।