ব্রাজিলের বিভিন্ন অংশে এক ধরণের মারণ ছত্রাক মহামারির আকার নিয়েছে। এই ছত্রাকটি দেহে বাসা বাঁধলে সেখান থেকে অতি সহজেই মানুষ আধমরা হয়ে পড়ছে।
2
10
এই ছত্রাকের প্রধান কারণ হল এটি বিড়ালের দেহ থেকে ছড়িয়ে পড়ছে। বিড়ালের দেহকে এরা নিজেদের প্রথম বাসা হিসাবে তৈরি করছে। তারপর সেখান থেকে এরা মানুষের দেহে ছড়িয়ে পড়ছে।
3
10
সাও পাওলো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ব্রাজিলের বুকে এই ধরণের ছত্রাকের মহামারি এর আগে দেখা যায়নি। মনে করা হচ্ছে এটি ব্রাজিলের মাটি থেকে এবার অন্যত্র ছড়িয়ে পড়বে।
4
10
অন্য ছত্রাকের মতোই এটিও বিড়ালের দেহ থেকে সহজেই মানুষের দেহে ছড়িয়ে পড়ছে। বিড়ালের কামড়, তাদের সঙ্গে একঘরে থাকা থেকেও এই ছত্রাকের বাড়বাড়ন্ত তৈরি হয়েছে।
5
10
এই ছত্রাকের আক্রমণ থেকে বিড়াল অসুস্থ হয়ে পড়ছে শুধু নয়, সেখান থেকে মানুষের দেহে সংক্রমিত হওয়ার পর মানুষদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে।
6
10
অন্য ছত্রাকের মতো এর কাজ হলেও দেহে সঠিক সময় ওষুধ প্রয়োগ করা না হলে সেখান থেকে এটি মারণ আকার ধারণ করছে। ফলে শুধু বিড়াল নয়, মানুষও মৃত্যুর সামনে পড়ছে।
7
10
বিড়াল যেহেতু স্নান করতে পছন্দ করে না তাই তাদের দেহ থেকে অতি সহজে এই ছত্রাক বাসা তৈরি করছে। এরপর বিড়ালটি ধীরে ধীরে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। সেখান থেকে বিড়ালটি নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে।
8
10
এই ধরণের ছত্রাকের হানা ১৯৯০ সালে ব্রাজিলের মাটিতে একবার হয়েছিল। তারপর সেখান থেকে ছড়িয়েছিল বিশ্বের অন্য দেশে। তবে এতগুলি বছর পর ফের একবার এই ধরণের মারণ ছত্রাকের হামলা দেখা দিল।
9
10
ছত্রাক সংক্রমণের ওষুধ প্রয়োগ করে একে খানিকটা ঠেকানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে অনেক সময় পুরোন ওষুধ সঠিকভাবে কাজ করছে না।
10
10
মানুষের দেহের নানা ধরণের স্নায়ুঘটিত সমস্যা তৈরি করছে এই ছত্রাক। বাড়িয়ে যদি বিড়াল থাকে তাহলে সেখান থেকে অতি সহজেই মানুষের দেহে প্রবেশ করছে এই ছত্রাক।