Only 33 people tourists here can visit only for two hours know about Worlds smallest country Molossia Only 33 people tourists here can visit only for two hours know about Worlds smallest country Molossia

‘আজ থেকে আমার বাড়িই একটি দেশ’, সেই ঘোষণা, এখন সেখানে যেতে গেলে পাসপোর্টে স্ট্যাম্প লাগে

img

পৃথিবীর মানচিত্রে আলাদা দেশ হিসেবে অস্ত্বিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না হয়তো। লোকসংখ্যাও হাতে গোনা। রয়েছে নিজেদের পতাকা, ঐতিহ্য।

img

অন্যান্য দেশে তাদের এমব্যাসি না থাকলেও, সেখানে প্রবেশের জন্য প্রয়োজন পাসপোর্টের স্ট্যাম্প। এটি কোনও সার্বভৌম দেশ হিসেবে পরিচিতি পায়নি, বিশ্বের নজরে এটি ‘মাইক্রোনেশন।‘

img

পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দেশ। বড়, ছোট মাঝারি নানা দেশের মাঝে এই দেশ বিষ্ময়। এর উৎপত্তিও অবাক করা।

img

সালটা ১৯৭৭। রিপাবলিক অফ মলোশিয়ার যাত্রা শুরু সেবছরই। কেভিন বাঘ নামে এক ব্যক্তি তার এক বন্ধুর সঙ্গে মিলে তার বাড়িকে একটি স্বাধীন দেশ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেন।

img

শুনতে অবাক এবং অদ্ভুত লাগলেও হয় তাই। একটি সাধারণ আমেরিকান বাড়িকে একটি স্বঘোষিত দেশে পরিণত করেন তাঁরা।

img

এখন ওই দেশের বাসিন্দা মাত্র ৩৩ জন। মলোসিয়ার সবকিছুই কেভিনের নিয়মেই চলে।

img

তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি, এবং প্রতিটি বাসিন্দা তাঁর পরিবারের অংশ।

img

রাস্তা পরিষ্কার করা থেকে শুরু করে পর্যটকদের সব বোঝানো, পরিবারের সদস্যরাই করেন।

img

দেশের সমস্ত বিষয় পরিচালনা করেন। সেখানে রয়েছে একটি দোকান, লাইব্রেরি একটি ছোট কবরস্থানও।

img

পর্যটকরা ওই দেশে গেলে, রাষ্ট্রপতি কেভিন নিজেই তাঁদের ঘুরিয়ে দেখান দেশ। মলোসিয়ার ইতিহাস, ভবন এবং অদ্ভুত নিয়মকানুন ব্যাখ্যা করেন।

img

কেভিন নিজেই দেশের জাতীয় সঙ্গীত এবং আইনও লিখেছিলেন এবং পতাকার নকশা বানিয়েছিলেন।

img

ওই দেশে নিষিদ্ধ পেঁয়াজ, ক্যাটফিশ। নাগরিকত্ব কেবল পরিবারের সদস্যদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।

img

সেখানে ঘুরতে গেলে, পর্যটকদের পাসপোর্টে স্ট্যাম্প নেওয়া জরুরি। নিয়ম, পর্যটকরা সেখানে দু’ ঘণ্টার বেশি সময় থাকতে পারেন না।